______________ একটি ১০০% রপ্তানীমূখী সোয়েটার পোশাক প্রস্তুতকারী ও সুনামধন্য প্রতিষ্ঠান। অগ্নি ও অগ্নি দূর্ঘটনা হতে প্রতিষ্ঠানের সকল শ্রমিক-কর্মচারীকে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা প্রদান করা এবং কর্মস্থলে একটি সুস্থ্য, সুন্দর ও নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিয়তা বিধানে বদ্ধ পরিকর। অগ্নি দূর্ঘটনা কিংবা যেকোন জরুরি অবস্থায় মোকাবিলায় প্রতিষ্ঠানকে সর্বাধিক প্রস্তুত রাখা এবং দূর্ঘটনাসহ সকল অনাকাঙ্খিত ঘটনা প্রতিকারে পূর্ববর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করাই এই নীতির মূল উদ্দেশ্য। এছাড়া অগ্নি দূর্ঘটনা এড়ানোর জন্য প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি ও সেইফটি সরঞ্জামাদি সরবরাহ করা এবং প্রস্তুত রাখাও এই নীতির অন্যতম একটি উদ্দেশ্য।
______________-এর কর্তৃপক্ষ অগ্নি নিরাপত্তার ক্ষেত্রে একটি সুনির্দিষ্ট নীতিমালা অনুসরণ করে থাকে।
* কর্তৃপক্ষের অঙ্গীকার (Management Commitment)ঃ _______________ এর কর্তৃপক্ষ কারখানার অভ্যন্তরে যাতে কোন প্রকার অগ্নি দূর্ঘটনা না ঘটে বা ঘটলে তা মোকাবেলা করতে সকল ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণে অঙ্গীকারাবদ্ধ।
* সূত্র (Reference)ঃ ______________ কর্তৃপক্ষ নীতিমালা বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ শ্রম আইন ২০০৬, Buyer Code of Conduct, আন্তর্জাতিক শ্রম আইন (ILO) এবং ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধ্যাদেশের নির্দেশনা এবং NFPA অনুসরণ করে থাকে।
* নীতিমালা বাস্তবায়নের কারণ (Purpose)ঃ কারখানায় কর্মরত সকল শ্রমিক, কর্মচারী, কর্মকর্তা ও কারখানার যাবতীয় মালামাল যাতে অগ্নি দূর্ঘটনায় পতিত না হয় সে লক্ষ্যে অগ্নি দূর্ঘটনা এড়াতে এই নীতিমালা বাস্তবায়ন করেছেন।
* লক্ষ্য (Target)ঃ সকল ধরনের অগ্নি দূর্ঘটনা থেকে শ্রমিক, কর্মচারী, কর্মকর্তা ও কারখানার যানমালের নিরাপত্তা প্রদান করাই কর্তৃপক্ষের মূল লক্ষ্য।
বাস্তবায়নকারী দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যাক্তিবর্গঃ
ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের দায়িত্ব ও কর্তব্য
পরিচালকঃ
প্রতিষ্ঠানের অগ্নি নিরাপত্তা সংক্রান্ত যাবতীয় রিপোর্ট পর্যবেক্ষণ, অনুমোদন ও উত্তোরত্তর উন্নয়নে অগ্নি বা এতদসংক্রান্ত যন্ত্রপাতি ক্রয় সংক্রান্ত সার্বিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ, অনুমোদন ও বাস্তবায়নে নির্দেশনা প্রদান;
অগ্নি নিরাপত্তা সংক্রান্ত পলিসি হালনাগাদ বা আধুনিকায়ন করণ সংক্রান্ত চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ।
সহঃ মহাব্যবস্থাপক এইচ আর এন্ড কমপ্লায়েন্সঃ
অগ্নি এবং অগ্নি নিরাপত্তা সংক্রান্ত নীতিমালা গঠন এবং বাস্তবায়নে যাবতীয় ব্যবস্থা গ্রহণ;
অগ্নি নির্বাপণে বা অগ্নি নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে সকল বিভাগীয় সমন্বয় সাধনে ব্যবস্থা করা;
ফায়ার ডিপার্টমেন্টের যাবতীয় কাজের মনিটরিং ও তত্ত্বাবধান;
ফায়ার সরঞ্জামাদির চাহিদাপত্র স্ট্যান্ডিং কমিটির সার্বিক তত্ত্বাবধান, কাজ বন্টন ও মিটিং কার্যক্রম পরিচালনা;
যেকোন জরুরি মূহুর্তে অগ্নি নিরাপত্তায় সার্বিক ব্যবস্থা গ্রহণ ও বাস্তবায়ন;
ফায়ার সেইফটি নিশ্চয়তা সাধনে প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি ও মালামাল ক্রয়ের জন্য উর্ধ্বতন কতৃপক্ষের সাথে আলাপ আলোচনা ও চূড়ান্ত ক্রয় প্রক্রিয়া সম্পাদন।
কমপ্লায়েন্স বিভাগঃ
সামগ্রিক অগ্নি নিরাপত্তা ব্যবস্থা তদারকি ও পর্যবেক্ষণ;
যেকোন জরুরি অবস্থায় উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সাথে আলোচনা সাপেক্ষে অগ্নি নিরাপত্তা বাস্তবায়নে যাবতীয় ব্যবস্থা গ্রহণ;
অগ্নি নিরাপত্তা সংক্রান্ত বিভিন্ন ট্রেণিংয়ের ব্যবস্থা করা (অভ্যন্তরীণ ও বহিরাগত)।
প্রশাসন বিভাগঃ
সামগ্রিক অগ্নি নিরাপত্তা ব্যবস্থা তদারকি ও পর্যবেক্ষণ;
যেকোন জরুরি অবস্থায় প্রধান ফটক দিয়ে অভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলা ও বহিরাগত লোক, গাড়ী আসা-যাওয়া নিয়ন্ত্রণ তদারকি করা।
মেইনটেনেন্স বিভাগঃ
প্রতিদিন সকল ইলেকট্রিক্যাল সুইচ, ইলেকট্রিক্যাল লাইন, বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র বা জেনারেটর রুম, গ্যাস সংযোগ স্থল, বয়লার রুমে যেখানে বৈদ্যুতিক অগ্নিকান্ডের সম্ভাবনা রয়েছে সে সকল স্থান পরিদর্শন করা এবং নিরাপদ কর্মস্থল নিশ্চিত করা এবং সাথে সাথে তা রেজিষ্টারে লিপিবদ্ধ করা।
অন্ততঃ বছরে একবার বহিরাগত পরিদর্শক দ্বারা সকল বৈদ্যুতিক লাইন বা মেশিন পরিদর্শন করা এবং তার পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নিকট হস্তান্তর করা।
সর্বদা ইলেকট্রিক্যাল ও মেকানিক্যাল সুবিধা প্রদানে প্রস্তুত থাকা এবং দ্রুত সমস্যা সমাধানের ব্যবস্থা করা।
সিকিউরিটি বিভাগঃ
আগুন নির্বাপনে সব সময় সচেষ্ট থাকা এবং অগ্নি নির্বাপনে যথাযথ সাধ্য অনুযায়ী ফায়ার ডিপার্টমেন্টকে সহায়তা করা।
যেকোন জরুরি অবস্থায় অবশ্যই নিজেদের দায়িত্বের প্রতি অবিচল থাকা।
জরুরি অবস্থায় যেন কোনো বহিরাগত ব্যাক্তি বা অননুমোদিত ব্যাক্তি প্রতিষ্ঠানে প্রবেশ করতে পারে এবং জরুরী অবস্থার সুযোগ নিয়ে কেউ যেন প্রতিষ্ঠানের সম্পদ চুরি বা আত্মসাৎ করতে না পারে সে দিকে খেয়াল রাখা।
বহিরাগত বা সন্দেহজনক কেউ যদি কারাখানার বাহিরে অবস্থান নেয় সাথে সাথে তা উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা।
বহিরাগত কেউ বা প্রতিষ্ঠানের অভ্যন্তরে কেউ যেন ইচ্ছাকৃত বা অনিচ্ছাকৃতভাবে জ্বলন্ত সিগারেট বা অন্যান্য বস্তুর আগুন দ্বারা অগ্নিকান্ড ঘটতে না পারে সে দিকে দৃষ্টি রাখা।
ফায়ার নিয়ন্ত্রণ বিভাগঃ
সম্পূর্ণ ফায়ার ডিপার্টমেন্টের সার্বিক কাজ তত্ত্বাবধায়ন এবং যেকোন জরুরি অবস্থা মোকাবিলায় সর্বাত্মক ব্যবস্থা গ্রহণে প্রতিষ্ঠানের সকল পক্ষের সাথে আলোচনা সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহণ।
সকল ফায়ার সংক্রান্ত যন্ত্রপাতির নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ ও প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতির সম্পর্কে কমপ্লায়েন্স মাধ্যমে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিতকরণ।
বিভাগীয় লোকজনকে অগ্নি নির্বাপন সম্পর্কে প্রশিক্ষণ দেয়া ও যুগোপযোগী করে তোলা।
শ্রমিকদের জন্য আয়োজিত প্রশিক্ষণে পুথিগত ও বাস্তবিক শিক্ষার মাধ্যমে তাদের অগ্নি নিরাপত্তা গ্রহণে ও প্রদানে যথোপযুক্ত করে তোলা।
আগুন নির্বাপনে সবসময় সচেষ্ট থাকা এবং যেখানেই অগ্নি কান্ডের ভয় থাকে সেখানেই দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করা।
প্রতি দিন একবার ফায়ারের সমস্ত যন্ত্রপাতির রক্ষণাবেক্ষণ কর্মসূচী পরিচালনা করা এবং প্রাপ্ত ত্রুটিসমূহ নিরসনের জন্য ব্যবস্থা গ্রহণ করা।
অগ্নিকান্ডের সময় প্রতিষ্ঠানের সম্পদ ও মানুষের জনজীবনে নিরাপত্তা সাধনে তৎপর থাকা।
অগ্নিকান্ড ঝুঁকি নিরসনে এবং নিয়ন্ত্রণে যাবতীয় সতর্কতা ও পন্থা অবলম্বন করা।
অগ্নি নিরাপত্তা বাস্তবায়ন করার লক্ষ্যে নিন্মে অগ্নি নিরাপত্তা নীতিমালা বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া তুলে ধরা হলঃ
নতুন ফায়ার লাইসেন্স সংগ্রহ ও পুরাতন ফায়ার লাইসেন্স নবায়নঃ কর্তৃপক্ষ কোন নতুন ভবন তৈরি করলে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিয়ে যথাযথ কর্তৃপক্ষের নিকট থেকে নতুন ফায়ার লাইসেন্স সংগ্রহ করা হয় এবং পুরাতন ফায়ার লাইসেন্স প্রত্যেক বছর নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে নবায়ন করা হয়ে থাকে।
নির্দেশনা ও সঠিক ধারণা প্রদানঃ কারখানার সকল কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শ্রমিকগণকে অগ্নি নিরাপত্তা সম্পর্কে সেফটি কর্মকর্তা সঠিক দিক নির্দেশনা প্রদান করে কার্যকালীন সময়ে বিপদ ও ঝুঁকি নিরূপণ করার জন্য সঠিক ধারনা ও জ্ঞান প্রদান করে থাকেন।
কমিটি গঠনঃ অগ্নি নিরাপত্তা সম্পর্কে ধারনা নেওয়ার জন্য এডমিন, এইচ.আর বিভাগীয় প্রধান কর্তৃক অগ্নি বিষয়ক একটি কমিটি গঠন করে থাকেন।
অগ্নি নির্বাপক দল গঠনঃ অগ্নি নির্বাপনের জন্য সিওসি/সেফটি কর্মকর্তা ফ্লোর থেকে শ্রমিক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সমন্বয়ে একটি সু-সংগঠিত অগ্নি নির্বাপক দল গঠন করে থাকেন।
প্রশিক্ষণ প্রদানঃ কোম্পানীর ফায়ার সেফটি ও সিভিল ডিফেন্স কর্মকর্তা কর্তৃক অগ্নি নির্বাপক দলকে সঠিকভাবে প্রশিক্ষণ প্রদান করে থাকেন। অগ্নি দূর্ঘটনার সময় ব্যবহৃত অগ্নি নির্বাপক সরঞ্জামাদি সঠিক ব্যবহার সম্পর্কে সেফটি কর্মকর্তা কর্তৃক প্রশিক্ষণ প্রদান করে থাকেন।
সচেতনতা প্রদানঃ অগ্নি দূর্ঘটনার সময় করণীয় সকল কিছু সম্পর্কে কোম্পানীর কল্যাণ কর্মকর্তা কর্তৃক বিভিন্ন সময় বিচ্ছিন্নভাবে শ্রমিকগণকে সচেতন করা হয় এবং অগ্নি নিরাপত্তা বিষয়ক কার্যক্রম সফলভাবে সম্পন্ন করার জন্য কল্যাণ কর্মকর্তা ও সেফটি কর্মকর্তা কর্তৃক মিটিং এর মাধ্যমে সচেতনতা প্রদান করে থাকেন।
মনিটরিং প্রদান করাঃ প্রতি ফ্লোরের ফায়ার ফাইটিং টিমকে সিওসি অফিসার কর্তৃক প্রতিনিয়ত মনিটরিং করেন ও বিভিন্ন বিষয়ে উপদেশ প্রদান করে থাকেন।
চেকলিস্ট পূর্ণ করাঃ প্রতিদিন অগ্নি নিরাপত্তা বিষয়ক ও সিওসি সংক্রান্ত সম্পর্কে কোম্পানীর সেফটি কর্মকর্তা ও সিওসি কর্মকর্তা কর্তৃক একটি চেকলিস্ট পূর্ণ করা হয়।
অগ্নি মহড়া দেওয়াঃ প্রতিমাসে কমপক্ষে ১ বার কোম্পানীর মানবসম্পদ ও কমপ্লায়েন্স বিভাগ ও সেফটি কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে একটি অগ্নি মহড়ার ব্যবস্থা করে থাকেন।
অগ্নি নিরাপত্তা বিষয়ক বিভিন্ন নির্দেশনা ফ্লোরে টানানোঃ কোম্পানীর সেফটি কর্মকর্তা কর্তৃক প্রতি ফ্লোরে অগ্নি নিরাপত্তায় ব্যবহৃত যন্ত্রপাতি চিহ্ন ও বহির্গমন নির্দেশনা টানানো হয়।
ফায়ার এলার্ম সুইচের ব্যবহারঃ প্রতি ফ্লোরে ইন্টার সংযোজন সম্পূর্ণ ফায়ার এলার্ম সুইচ লাগানো আছে। অগ্নি কালীন দূর্ঘটনার সময় ফায়ার এলার্ম সুইচ ফ্লোরের নির্দিষ্ট ব্যক্তি দ্বারা বাজানো হয় এবং এক ফ্লোরের ফায়ার এলার্ম সুইচ বাজলে সকল ফ্লোরে একই ফায়ার এলার্ম বেজে উঠবে।
অগ্নি দূর্ঘটনাকালীন সময় করণীয়ঃ যদি বৈদ্যুতিক বা অন্য কোন কারণে অগ্নিকান্ড ঘটে তবে মেইনটেন্যান্স বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তির মাধ্যমে মেইন সুইচ বন্ধ করে থাকেন ও ফ্লোরের নিয়োজিত উদ্ধারকর্মী কর্তৃক অসুস্থ ও গর্ভবতী মেয়েদের নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিয়ে যাবেন।
অগ্নি নির্বাপক সরঞ্জামাদি ব্যবস্থা করাঃ অগ্নি দূর্ঘটনাকালীন সময় ব্যবহৃত বিভিন্ন অগ্নি নির্বাপক সরঞ্জামাদি ফায়ার লাইসেন্সে উল্লেখিত চাহিদা অনুযায়ী কোম্পানীতে নিযুক্ত সেফটি কর্মকর্তা সরবরাহের ব্যবস্থা করে থাকেন এবং প্রতি ফ্লোরে নির্দিষ্ট স্থানে তা লাগানোর ব্যবস্থা করে থাকেন।
অগ্নি নির্বাপক সরঞ্জামাদি রিফিল করানোঃ প্রতি ফ্লোরের অবস্থিত অগ্নি নির্বাপক সরঞ্জামাদির মেয়াদ শেষ হওয়ার এক সপ্তাহ পূর্বে সেফটি কর্মকর্তার তত্ত্বাবধানে তা নামিয়ে ফেলা হয় এবং রিফিল করানোর জন্য সেফটি কর্মকর্তার তত্ত্বাবধানে রিফিলের ব্যবস্থা করা হয় এবং শূণ্য স্থানে সংরক্ষিত সরঞ্জামাদি পবরবর্তীতে ঐ ফাঁকা স্থানে লাগানো হয়ে থাকে।
পর্যাপ্ত পানির ব্যবস্থা রাখাঃ রিজার্ভ ট্যাংকে যেন সার্বক্ষণিক পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি সংরক্ষিত থাকে তা কোম্পানীর সেফটি কর্মকর্তার তত্ত¡বধানে দেখাশুনা করা হয় এবং কয়েকটি রিজার্ভ ট্যাংকির মাধ্যমে ৮,০০,০০০ (চার লক্ষ) লিটার পানি সার্বক্ষণিক সংরক্ষিত অবস্থায় রাখা আছে যাহাতে অগ্নি দূর্ঘটনার সময় পর্যাপ্ত পানির ব্যবস্থা করা যায়।
অগ্নি দূর্ঘটনা ঘটলে স্থানীয় ফায়ার সার্ভিসকে অবহিত করাঃ অগ্নিকালীন দূর্ঘটনা ঘটলে কোম্পানীর প্রশাসনিকসহ মহাব্যবস্থাপক স্থানীয় বিভাগকে তাৎক্ষণিকভাবে অবহিত করবেন।
স্থানীয় প্রশাসনকে অবহিত করাঃ অগ্নিকালীন দূর্ঘটনা ঘটলে কোম্পানীর প্রশাসনিকসহ মহাব্যবস্থাপক স্থানীয় প্রশাসনিক বিভাগকে তাৎক্ষণিকভাবে অবহিত করবেন।
দূর্ঘটনায় আহত ব্যক্তিকে হাসপাতালে প্রেরণঃ অগ্নিকালীন দূর্ঘটনার সময় আহত ব্যক্তিদেরকে কোম্পানীর সেফটি ও সিওসি কর্মকর্তাগণ জরুরী ভিত্তিতে হাসপাতালে প্রেরণ করবেন।
অভ্যন্তরীণ অডিটঃ ____________________কর্তৃপক্ষ উক্ত পলিসি সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে কি না বা বাস্তবায়নে কোন বাঁধা-বিপত্তি আছে কিনা তা সঠিকভাবে নির্ণয়ের জন্য একটি অভ্যন্তরীণ অডিট টিম গঠন করে তাদের মাধ্যমে প্রতিমাসে অডিট কার্য সম্পন্ন করে প্রাপ্ত সমস্যাগুলো সমাধানের যথাযথ পদক্ষেপ নিয়ে থাকেন এবং পূণঃরায় ফলোআপ অডিট করে প্রাপ্ত সমস্যাগুলি সমাধান হয়েছে কিনা তা নিশ্চিত করে থাকেন।
শ্রমিক, কর্মচারীদের নীতিমালা সম্পর্কে অবহিত করাঃ ___________________ কর্তৃপক্ষ বিভিন্ন প্রকার ট্রেণিং, ওরিয়েনটেশন, পি.এ সিস্টেম, নোটিশ বোর্ড, কাউন্সিলিং ইত্যাদির মাধ্যমে উক্ত নীতিমালা সম্পর্কে সকলকে অবহিত করে থাকেন।
শ্রমিকদের নিকট থেকে ফিডব্যাক নেওয়াঃ শ্রমিকদের উক্ত নীতিমালা বাস্তবায়নের পর শ্রমিকগণের মাধ্যমে কতটুকু এর সুফল পেয়েছেন তা যাচাই করার জন্য শ্রমিকদের নিকট থেকে একটি লিখিত প্রশ্ন পত্রের ডাটা সংগ্রহ করে থাকেন।
পলিসি সংশোধন, সংযোজন ও বিয়োজন করাঃ _________________ কর্তৃপক্ষ পারিপার্শ্বিক অবস্থা বিবেচনা সাপেক্ষে নীতিমালা যেকোন সময় সংশোধন, সংযোজন ও বিয়োজন করতে পারে।
অগ্নি প্রতিরোধ, অগ্নি নির্বাপনের চাইতে উত্তম। আগুনের খবর শুনে বিচলিত হবেন না, কোন প্রকার গুজবে কান দিবেন না। প্রথমে আগুন সর্ম্পকে নিশ্চিত হউন, তারপর ব্যবস্থা নিন। নিজে বাচুঁন অন্যকে বাচতে সাহায্য করুন।
পর্যবেক্ষণের তারিখ |
পর্যবেক্ষক |
অনুমোদনকারী |
|
সহকারী মহাব্যবস্থাপক
|
ব্যবস্থাপনা পরিচালক |