Yearly 5% Increment Policy
ভ‚মিকাঃ ..........................................- কর্তৃপক্ষ সব সময় শ্রম আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে কারখানার কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। তাই ........................................ - কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশ শ্রম গেজেট ভুক্ত শ্রমিকদের শ্রম আইনের সাথে সঙ্গতি রেখে বছওে শতকরা ৫% (পাঁচ) ভাগ হারে বেতন বৃদ্ধি করে থাকে।
৫ (পাঁচ) ভাগ হারে বেতন বৃদ্ধি পদ্ধতিঃ
১. বাংলাদেশ শ্রম আইন অনুযায়ী কারখানা নিয়োজিত শ্রমিকদের মধ্যে যাহারা ১ (এক) বৎসর চাকরি পূর্ণ করিয়াছেন তাহাদেরকে বৎসরে শতকরা ৫% (পাঁচ) ভাগ হারে বেতন বৃদ্ধি করে থাকে।
২. বাংলাদেশ সরকার শ্রম গেজেট কর্তৃক প্রকাশিত গেজেটের নির্দেশনা অনুসারে বাৎসরিক বেতন বৃদ্ধি করা হবে এবং প্রত্যেক শ্রমিক ও কর্মচারীদেরকে বেতন বৃদ্ধির পত্র প্রদান করতে হবে।
৩. কর্তৃপক্ষ যদি কোন শ্রমিক বা কর্মচারীর কর্মদক্ষতা বিবেচনা করে শতকরা ৫% (পাঁচ) ভাগ বেতন বৃদ্ধির থেকেও অধিক বেতন বৃদ্ধি করতে চান তাহলে কর্মদক্ষতা মূল্যায়নের মাধ্যেমে তা করতে পারবেন।
৪. যে সকল শ্রমিক মাসের প্রথম, মধ্যেখান এবং শেষ দিকে নিয়োগ হয়ে থাকে সে সকল শ্রমিকদের ৫ % শতকরা (পাঁচ) ভাগ বেতন বৃদ্ধি মাসের শুরুতে কার্যকর করা হয়ে থাকে।
৫. যে মাস থেকে শ্রমিক ও কর্মচারীদের বেতন বৃদ্ধি করা হবে সেই মাসেই উক্ত শ্রমিক ও কর্মচারীর ব্যক্তিগত ফাইল আপডেট করতে হবে। যেমনঃ কর্মদক্ষতা মূল্যায়ন এর ফরম, বেতন বৃদ্ধির পত্র, সার্ভিস বুক এবং যদি পদন্নতি হয় তাহলে ফাইলে পুরাতন আইডি কার্ড এর সঙ্গে নতুন আইডি কার্ডও সংযুক্ত করতে হবে।
৬. ...................................... - কর্তৃপক্ষ সব সময় বাংলাদেশ শ্রম আইন অনুসরন করে সকল কাজ সম্পূর্ণ করে থাকে। এরই ধারাবাহিকতায় কর্তৃপক্ষ বছরে শ্রমিকদের ৫% (পাঁচ) ভাগ করে বেতন বৃদ্ধি করে থাকেন যা তাদের মোট (বেসিক স্যালারী) বেতনের ৫% (শতকরা পাঁচ ভাগ) হারে প্রদান করে থাকে। ...................... কর্তৃপক্ষ যে ভাবে ৫% (শতকরা পাঁচ ভাগ) দিয়ে থাকে তা নিচে দেওয়া হলঃ-
৭. ০১ (এক) বৎসর কর্মরত থাকিবার পর কোন শ্রমিকের মূল মজুরী ৫% (শতকরা পাঁচ ভাগ) হারে বাৎসরিক ভিত্তিতে বৃদ্ধি পাইবে এবং পরবর্তী বৎসরে ক্রমবর্ধমানে হারে পুনরায় মূল মজুরীর ৫% (শতকরা পাঁচ ভাগ) হারে বৃদ্ধি পাইবে এবং ফুরন ভিত্তিক (চরবপব ৎধঃব) মজুরীতে কর্মরত শ্রমিকগণও বাৎসরিক ভিত্তিতে মূল মজুরীর ৫% (শতকরা পাঁচ ভাগ) হারে মজুরী বৃদ্ধির সুবিধা পাইবেন। এক্ষেত্রে তাদের জ্যেষ্ঠতা, যোগ্যতা ও কর্ম দক্ষতার ভিত্তিতে করা হয়ে থাকে।
৮. ব্যাখ্যা: একজন শ্রমিকের মূল মজুরী ৪,১০০ (চার হাজার একশত) টাকা হইলে ০১ (এক) বৎসর কর্মরত থাকিবার পর উক্ত শ্রমিকের বাৎসরিক মজুরী বৃদ্ধি পাইয়া তাহার মূল মজুরী ৪,৩০৫ (চার হাজার তিনশত পাঁচ) টাকা হিসাবে নির্ধারিত হইবে এবং পরবর্তী বৎসরে ক্রমবর্ধমান হারে তাহার মূল মজুরী ৪,৩০৫ (চার হাজার তিনশত পাঁচ) টাকার ৫% (শতকরা পাঁচ ভাগ) বৃদ্ধি পাইয়া ৪৫২০ (চার হাজার পাঁচশত বিশ টাকা) হিসাবে নির্ধারিত হইবে।