ভূমিকাঃ .........................................- কর্তৃপক্ষ সব সময় শ্রম আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে কারখানার কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে, এরই ধারাবাহিকতায় ................................... - কর্তৃপক্ষ কারখানার অভ্যন্তরীন সব কার্যক্রম বাংলাদেশ শ্রম আইন মেনে করে থাকে তবে কিছু কিছু কার্যক্রম শ্রম আইনে না থাকায় কারখানা কর্তৃপক্ষ নিজিস্ব নীতিমালা দ্বারা করে থাকে তাই কর্তৃপক্ষ ফিনিশিং ফ্লোরের কার্যক্রমের জন্য একটি এক্সসরিস নীতিমালা প্রনোয়ণ করেছে।
নীতিমালার উদ্দেশ্য ঃ .................................- কর্তৃপক্ষ সকল বায়ারের সিওসি অনুযায়ী কাজ করে থাকে। কিছু কিছু বায়ারের প্রয়োজন অনুযায়ী এক্সসরিজ উত্তোলন নীতিমালা দেখানো দরকার তাই .......................................- কর্তৃপক্ষ প্রোডাকশন ফ্লোরের দায়িত্ব প্রাপ্ত ব্যক্তি এক্সসরিজ উত্তোলন করে যেন ব্যবহার, বাস্তবায়ন এবং সঠিক ভাবে পরিচালনা করে এই উদ্দেশ্য নিয়েই ..............................- কর্তৃপক্ষ এই নীতিমালা প্রনয়ন করেছে। উক্ত নীাতমালার বিষয় বস্তু নিন্মে তুলে ধরা হলঃ-
এক্সসরিস উত্তোলন নীতিমালার বিষয় বস্তু ঃ
১. দায়িত্ব প্রাপ্ত ব্যক্তি ফ্লোরের প্রোডাকশন অনুযায়ী রিকুউজিশন এর মাধ্যমে ষ্টোর এক্সসরিজ ষ্টোর থেকে প্রয়োজনীয় এক্সসরিজ উত্তোলন করবে ।
২. সকল এক্সসরিজ রেজিষ্টারে এন্ট্রি করে আনতে হবে।
৩. দায়িত্ব প্রাপ্ত ব্যক্তি এক্সসরিজ ষ্টোর থেকে এক্সসরিজ উত্তোলন করে ফ্লোরের নির্দিষ্ট লকারে স্টাইল এবং সাইজ অনুযায়ী করে রাখবে।
৪. দায়িত্ব প্রাপ্ত ব্যক্তির কাছ থেকে অপারেটর নির্দিষ্ট ষ্টাইলের এক্সসরিজ রেজিষ্টারে স্বাক্ষর করত বুঝে নিবে।
৫. অপারেটর প্রত্যেক দিনের কাজ শেষে অতিরিক্ত এক্সসরিজ নির্দিষ্ট ব্যক্তির কাছে বুঝাইয়া দিবে এবং রেজিষ্টারে স্বাক্ষর করত বুঝে নিবে।
৬. যদি কোন এক্সসরিস রিজেক্ট হয় তাহলে দায়িত্ব প্রাপ্ত ব্যক্তি ঐ রিজেক্ট এক্সসরিজগুলি ষ্টোর থেকে পরিবর্তন করে নিবে।
৭. ষ্টাইল ক্লোজ হওয়ার পর অতিরিক্ত এক্সসরিজ-গুলি রেজিষ্টারের মাধ্যমে এক্সসরিজ ষ্টোরে বুঝিয়ে দিবে।