ভূমিকাঃ
অর্থনৈতিক সহযোগীতা ও উন্নয়ন সংস্থা যাকে ইংরেজিতে Organization for Economic Co-operation Development বলে। অর্থনৈতিক অগ্রগতি এবং বাণিজ্য উদ্দীপিত করবার জন্য ১৯৪৮ সালে প্রতিষ্ঠিত ৩৬টি দেশের একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা যার লক্ষ্য হলো তাদের নীতিগুলি প্রচার করা যা মানুষের অর্থনৈতিক ও সামাজিক কল্যাণে উন্নতি করবে।
অর্থনৈতিক সহযোগীতা ও উন্নয়ন সংস্থার নীতির সাথে সমন্বয়ের মাধ্যেমে আমাদের কারখানায় কর্মরত ও কারখানার সাথে সম্পৃক্ত মানুষের অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নের জন্য এই অর্থনৈতিক সহযোগীতা ও উন্নয়ন সংগঠনের নীতিমালা গ্রহণ করা হয়েছে।
কোম্পানির নাম পোষাক শিল্পে একটি পরিচিত নাম। আন্তর্জাতিক বাজারে এই প্রতিষ্ঠানের প্রস্তুতকৃত পোষাকের মান এবং ভিন্নতা সকল মহলে সুবেদিত। পোশাক তৈরী ও রপ্তানীর ক্ষেত্রে সম্মানীত ক্রেতা এবং কর্মরত বিপুল সংখ্যক শ্রমিক ও কর্মচারীদের স্বার্থ জড়িত আছে, দেশীয় ও আন্তর্জাতিক শ্রম আইনের আলোকে তাই এই প্রতিষ্ঠান একটি সুনির্দিষ্ট নীতিমালা প্রণয়ন ও তার সফল বাস্তবায়নে দৃঢ় সংকল্পবদ্ধ।
এই প্রতিষ্ঠানের সকল সম্মানীত ক্রেতা এবং শ্রমিক-কর্মচারীদের পারস্পারিক বিশ্বাস, দলগত কাজ, সততা এবং পারস্পারিক আস্থার মাধ্যেমে একটি শ্রম অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টিতে সচেষ্ট। এই ক্ষেত্রে যে সকল নীতিমালা অনুসরণ করা প্রয়োজন, তার সফল প্রয়োগের মাধ্যেমে সুন্দর পরিবেশ সৃষ্টি এই নীতিমালার প্রধান লক্ষ্য।
আর যে সকল নীতিমালার মাধ্যেমে এই কার্যক্রম পরিচালিত হয় তা নিন্মরূপঃ
সাধারণ সামাজিক নীতিঃ
প্রধানত স্থানীয়, জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে প্রচলিত শ্রম বিষয়ক যাবতীয় আইন-কানুন মেনে চলতে হবে। এই ক্ষেত্রে শ্রম আইনে উল্লেখিত বিষয়গুলো যথাযথভাবে অনুসরণ ও পালন করতে হবে। যে এলাকায় শিল্প কারখানা প্রতিষ্ঠিত সেই এলাকার সামাজিক অবস্থার উন্নয়নকল্পে দায়বদ্ধ থাকতে হবে। সমাজ ব্যবস্থার উন্নয়নকল্পে কর্তৃপক্ষের প্রত্যেক্ষ এবং পরোক্ষ অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে এবং এর মূল সংস্থার সাথে মিলিত হয়ে বিভিন্ন ধরণের সামাজিক কাজে অংশগ্রহণ করতে হবে। প্রিটি গ্রæপের ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ স্থানীয়, জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক সকল আইন-কানুনের প্রতি পূর্ণ শ্রদ্ধাশীল এবং এর সঠিক প্রয়োগ ও অনুসরণের ক্ষেত্রে আমরা সবসময় অঙ্গীকারবদ্ধ।
মানবাধিকারঃ
আমরা আমদের সামাজিক দায়বদ্ধতা এবং ব্যবসার সকল নীতিমালা অনুসরণ করে ব্যবসা পরিচালনায় বিশ্বাস করি। আমাদের সামগ্রিক লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্য হচ্ছে প্রাকৃতিক পরিবেশের যথাযথ সংরক্ষণ এবং অর্থনৈতিক অবস্থার মধ্যে সমন্বয় সাধনের পথ খুঁজে বের করা। আমরা এই মর্মে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ ব্যবসায়িক দায়-দায়িত্বের সাথে সামাজিক দায়িত্বের প্রতিও যথেষ্ট সম্মান প্রদর্শনের ক্ষেত্রে। আর মানবাধিকারের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন এর একটি মৌলিক মূল্যবোধ। আমাদের শ্রমিক-কর্মচারী, সরবরাহকারীদের সাথে আমাদের সম্পর্কের ক্ষেত্রে আমরা ব্যবসা ও মানবাধিকার সংক্রান্ত নির্দেশনার মূলনীতি সমূহকে শ্রদ্ধা করি এবং এগুলি প্রচার করার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা করি।
বৈষম্যহীনতাঃ
নিয়োগ, বদলি, বেতন নির্ধারণ, পদোন্নতি এবং ছুটিসহ কোন বিষয়েই বৈষম্য করা যাবে না। ধর্ম, বর্ণ, নৈতিক বিশ্বাস, নারী-পুরুষ, যুবক-বৃদ্ধ নির্বিশেষে সকলের জন্য সমতার ভিত্তিতে কারখানা পরিচালিত হবে। ব্যক্তিগত পরিচয় বা সম্পর্ক, কোন বিবেচনার ক্ষেত্রে মাপকাঠি হিসেবে মোটেও গ্রহণযোগ্য হবে না। সকল শ্রমিক-কর্মচারী নিজের যোগ্যতা অনুযায়ী চাকরিতে নিয়োগ পাবে আর যাবতীয় বিষয়ে শুধুমাত্র তার যোগ্যতাকে মাপকাঠি হিসেবে মনে করে সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। র্ধম-বিশ্বাস বা নারী-পুরুষ এসবের কারণে কোন প্রকার শ্রেণি বৈষম্য নীতিমালার পরিপন্থি। তাই আমরা এটাকে সম্পূর্ণভাবে পরিত্যাগ করি।
বল প্রয়োগ পরিহার নীতিঃ
কোন অবস্থাতেই জোরর্পূবক কোন শ্রমিককে দিয়ে কাজ করানো যাবে না। সকল শ্রমিককে তাদের স্বেচ্ছা শ্রমের মাধ্যমে নিয়োগ করতে হবে। কোন বন্দী বা কয়েদীকে দিয়ে কাজ করানো যাবে না। যে সকল প্রতিষ্ঠানে এমন কোন শ্রমিক নিয়োগ করা হয়, সে সকল প্রতিষ্ঠানের সাথে সর্ম্পক রাখা যাবে না। নীতিমালা অনুযায়ী যেমন কোন শ্রমিকের থেকে জোরর্পূবক কাজ আদায় করা যাবে তেমনি কোন বন্দী বা কয়েদী ব্যক্তির নিকট থেকেও জোরপূর্বক শ্রম আদায় করা যাবে না। কোম্পানির নাম সম্পূর্ণ স্বেচ্ছা শ্রমের মাধ্যমে পরিচালিত হয়ে থাকে।
সংগঠন করিবার অধিকারঃ
সকল শ্রমিকদেরকে তাদের মত প্রকাশের অধিকার প্রদান করতে হবে। তাদেরকে জোটবদ্ধ হওয়া বা সংগঠন করার সম্পূর্ণ অধিকার প্রদান করতে হবে। আমাদের শিল্প প্রতিষ্ঠানের শ্রমিকদের নিজস্ব মতামত প্রকাশের পূর্ণ স্বাধীনতা রয়েছে। প্রয়োজন অনুযায়ী তারা প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা র্কতৃপক্ষের নিকট যে কোন বিষয়ে পরামর্শ গ্রহণ বা অভিযোগ পেশ করতে পারে। এক্ষেত্রে তাদের ব্যক্তিগত গোপনীয়তা সংরক্ষিত রাখা হয়। তাছাড়া আমাদের প্রতিষ্ঠানে কল্যাণমূলক বা মানবিক বিষয়াদি বিবেচনার জন্য আলাদা আলাদা কমিটি রয়েছে।
লিঙ্গ সমতা নীতিঃ
সকল ক্ষেত্রে নারী-পুরুষ, জাতি-ধর্ম, বৈবাহিক অবস্থা, শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং বয়সের দিকে না তাকিয়ে শুধুমাত্র কাজের দক্ষতার দিকে প্রাধান্য দিতে হবে।
দুর্নীতি বিরোধী নীতিঃ
প্রতিষ্ঠানের কর্তৃপক্ষ, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শ্রমিক সকলেই আইনের প্রতি অত্যন্ত শ্রদ্ধাশীল। আইনের পরিপন্থী কোন ধরণের কাজ যেমন: কোন প্রকার অবৈধ পণ্য বিতরণ বা চোরাচালানের মাধ্যমে পাচার করা মোটেই সমর্থন করে না। আমরা স্বচ্ছতা, সততা, বিশ্বাসযোগ্যতা, দুর্নীতিমুক্ত ও যথোপযুক্ত আচরণের প্রাধান্য দিয়ে এই Anti-corruption/Bribery policy প্রণয়ন করেছি।
শিশু শ্রমিক নিয়োগ না করা এবং নিবৃত করণঃ
কারখানার কোন কাজে শিশু শ্রমিক নিয়োগ করা যাবে না। যাদের বয়স ১৮ বৎসর পূর্ণ হয় নাই তাদেরকে শ্রমিক হিসেবে নিয়োগ দেয়া যাবে না। আর নীতিমালা অনুযায়ী শিশু শ্রমিক নিয়োগকে অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হবে।
কর্মঘন্টাঃ
শিল্প কারখানার জন্য তাদের নিজস্ব নির্ধারিত সময়সূচি থাকতে হবে এবং তার কঠোরভাবে অনুসরণ করতে হবে। শ্রমিকদেরকে সপ্তাহে অন্ততঃ একদিন বিশ্রাম/ছুটি প্রদান করতে হবে। ওভারটাইম কাজ করানোর প্রয়োজন হলে তা পূর্বেই সংশ্লিষ্ট শ্রমিককে অবহিত করতে হবে। এরূপ ওভারটাইম কাজ করানো অবশ্যই স্বেচ্ছা শ্রমের ভিত্তিতে প্রচলিত আইন মোতাবেক করতে হবে। ওভারটাইম কাজের জন্য কোন রকম জুলুম করা যাবে না। আমাদের কারখানার নিজস্ব সময়সূচি রয়েছে। আর এই সময়সূচি মোতাবেক আমাদের কারখানা পরিচালিত হয়। আমরা শ্রমিকদেরকে সপ্তাহে কমপক্ষে একদিনের বিশ্রাম দেই। ওভারটাইম সবসময় শ্রমিকদের ইচ্ছার উপর নির্ভরশীল। ওভারটাইম করার জন্য কখনই কোন শ্রমিককে চাপ দেয়া হয় না।
নিরাপত্তা বিধি মেনে চলাঃ
কারখানার নিজস্ব বিধিমালা থাকতে হবে এবং তা যথাযথভাবে পালন করতে হবে। শ্রমিকদেরকে স্বাস্থ্য সচেতন এবং নিরাপত্তা বিষয়ে প্রশিক্ষণ দিতে হবে। ব্যক্তি নিরাপত্তামূলক বস্তু/যন্ত্র ব্যবহার সম্পর্কেও প্রশিক্ষণ প্রদান করতে হবে। কারখানা খোলা থাকা অবস্থায় সার্বক্ষণিক শ্রমিকদের চিকিৎসার ব্যবস্থা রাখতে হবে। কোম্পানির নাম নিজস্ব স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা বিধিমালা প্রণয়ন করা রয়েছে এবং তা নিয়মিত অনুশীলন করা হয়। শ্রমিকদেরকে প্রয়োজনীয় সকল বিষয়ে নিয়মিত প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়। স্বাস্থ্যসেবা প্রদানের জন্য কারখানায় সার্বক্ষণিক চিকিৎসকের ব্যবস্থা রয়েছে। আমরা জানি নিরাপত্তা ও স্বাস্থ্য সম্মত পরিবেশ উৎপাদনের পূর্বশর্ত, সেজন্য স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তার সকল বিষয় আমরা অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বিবেচনা করে থাকি।
আয়কর ও শুল্ক বিধি মেনে চলাঃ
প্রতিটি শিল্প প্রতিষ্ঠানকে দেশের প্রচলিত আয়কর ও শুষ্ক বিধি যথাযথভাবে মেনে চলতে হবে। কোনভাবেই আয়কর/শুল্ক বিধি লঙ্ঘন করা যাবে না। দেশের প্রচলিত আইনের প্রতি আমরা সম্পূর্ণ শ্রদ্ধাশীল। আর দেশের পরিবর্তনশীল আয়কর ও শুল্ক আইন মোতবেক আমরা নিয়মিতভাবে আয়কর ও শুল্ক প্রধান করে থাকি। আর এই ব্যাপারে জাতীয় পর্যায়ে অত্র প্রতিষ্ঠানের যথেষ্ঠ সুনাম রয়েছে।
অবৈধ বা নেশা জাতীয় দ্রব্য উৎপাদন, ব্যবহার বা পাচার না করাঃ
শিল্প কারখানার কোন অবস্থাতেই কোন অবৈধ বা নেশা জাতীয় পণ্যদ্রব্য উৎপাদন, ব্যবহার বা পাচার করা যাবে না এবং এই সমস্ত কাজ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। শ্রমিক-কর্মচারীরা যাতে অনুরূপ কোন অবৈধ কাজে লিপ্ত হতে না পারেকোম্পানির নাম সেদিকে পুরোপুরি সতর্ক। এই বিষয়ে শ্রমিক ও কর্মচারীদের নিয়মিত প্রশিক্ষণও প্রদান করা হয়। রপ্তানীর ক্ষেত্রে যাতে উৎপাদিত পোশাক ব্যাতিত অন্য কোন অবৈধ দ্রব্য পাচার না হয় সেদিকেও দৃষ্টি রাখতে হবে। আর অত্র প্রতিষ্ঠান কখনই অবৈধ বা নেশা জাতীয় দ্রব্য পাচারের সাথে যুক্ত ছিলোনা বা এখনও নেই। এটাকে আমরা একটি ঘৃণিত কাজ বলে মনে করি। তাই আমাদের তৈরী পোশাক রপ্তানির ক্ষেত্রে স্বচ্ছতার জন্য আমরা সবোর্চ্চ পর্যায়ের নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করে থাকি।
ক্ষতিপূরণ ও সুযোগ সুবিধা নিশ্চিত করাঃ
কর্মরত শ্রমিক-কর্মচারীগণ তাদের যথাযথ পাওনা যাতে সঠিক সময়ে পায় তার ব্যবস্থা করতে হবে। প্রয়োজন অনুযায়ী ক্ষতি প্রদানের ব্যবস্থা রাখতে হবে। অতিরিক্ত কাজের ক্ষেত্রে ও তাদের অধিক মজুরী এবং ছুটির ব্যবস্থা করতে হবে। আমরা সবসময় শ্রমিকদের ন্যায্য পাওনা পরিশোধ করে থাকি। অতিরিক্ত কাজের জন্য দ্বিগুণ হারে ভাতা, ছুটি, স্বল্পকালীন ছুটি, চিকিৎসাসহ প্রয়োজনীয় অন্যান্য সকল সুযোগ সুবিধা প্রদান করে থাকি।
শৃঙ্খলা নিশ্চিত করাঃ
শিল্প কারখানা পরিচালনার ক্ষেত্রে সকল পর্যায়ে শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে হবে। শ্রমিক কর্তৃক সংগঠিত অপরাধ বিচার-বিবেচনার জন্য প্রয়োজনীয় নীতিমালা থাকতে হবে। তাছাড়া শ্রমিকদের সাথে আচরণ সংক্রান্ত পৃথক নীতিমালাও থাকতে হবে। বিনা কারণে কাউকে দন্ড প্রদান বা কটুক্তি করা যাবে না। আমাদের কারখানার উৎপাদন পরিবেশ নিশ্চিত করার জন্য কিছু নিজস্ব নীতিমালা রয়েছে। এক্ষেত্রে শ্রমিক কর্তৃক সংঘটিত অপরাধ ও তার বিচার-বিবেচনার বিষয় এবং শ্রমিকদের সাথে ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের আচরণ সংক্রান্ত পৃথক পৃথক নীতিমালাও রয়েছে। এই কারণে আমাদের শিল্প প্রতিষ্ঠানের শ্রম পরিবেশ সর্ব জায়গায় উন্নতমানের বলে স্বীকৃত। তাই আমরা এই সুনাম অক্ষুন্ন রাখার জন্য দৃঢ় প্রতিজ্ঞ।
পরিবেশ সংরক্ষণ করাঃ
কাজের জন্য সুষ্ঠ পরিবেশ করতে হবে। এক্ষেত্রে পরিবেশের নিরাপত্তা বিধান করতে হবে। এইজন্য দেশের পরিবেশ সংরক্ষণ সংক্রান্ত দপ্তরের সহযোগিতায় পরিবেশের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। এই বিষয়ে সম্মানিত ক্রেতাদের নীতিমালার সাথে সংগতি রাখার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। তাই আমাদের কারখানা কিছু নিজস্ব পরিবেশ সংক্রান্ত নীতিমালা এবং অন্যান্য আইন-কানুনের সঠিক প্রয়োগের মাধ্যমে একটি সুষ্ঠ পরিবেশ নিশ্চিত করেছে। এখানে প্রতিটি শ্রমিক-কর্মচারী নিরাপদভাবে তাদের দায়িত্ব পালন করছে। আমরা আমাদের সম্মানিত ক্রেতাদের সঠিক নীতিমালা যথাযথভাবে অনুসরণ করে থাকি।
উপসংহারঃ
একটি নীতিমালার সঠিক বাস্তবায়নের উপরই তার সফলতা নির্ভর করে। এই লক্ষ্যে আমরা আমাদের নীতিমালার উৎকর্ষ সাধনে সদা সচেষ্ট।