ভূমিকাঃ (কোম্পানির নাম) কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে যে, সুষ্ঠু, সুন্দর কর্ম পরিবেশ উৎপাদনের পূর্বশর্ত। এজন্য কর্তৃপক্ষ শ্রমিক-কর্মচারীদের সুষ্ঠ ও সুন্দর কাজের পরিবেশ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে বিভিন্ন প্রকার কল্যাণমূলক নীতিমালা ও যথাযথ অনুসরণের উপর সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে থাকে।
নিন্মে কর্তৃপক্ষ কর্তৃক গ্রহীত বিভিন্ন কল্যাণমূলক নীতিমালা আলোকপাত করা হলঃ
মজুরী ও অতিরিক্ত ভাতাদি এক সাথে প্রদানঃ (কোম্পানির নাম) -এর কর্তৃপক্ষ দেশের প্রচলিত আইন, সামাজিক দায়বদ্ধতার কারণে কর্মরত সকল শ্রমিক, কর্মচারী ও কর্মকর্তাদের প্রাপ্য মজুরী ও অন্যান্য ভাতাদি যথাসময়ে ও যথাযথ পদ্ধতিতে পরিশোধ করিতে অঙ্গীকারাবদ্ধ। কর্তৃপক্ষ প্রতি মাসে একটি সুসংগঠিত পে-রোল বিভাগের মাধ্যমে নির্ধারিত পদ্ধতিতে বেতন প্রস্তুত করে যথাসময়ে প্রদান করে থাকে। প্রতি মাসের ৭ কর্মদিবসের মধ্যে কর্মীদের পূর্ববর্তী মাসের মজুরী ও অতিরিক্ত ভাতাদি পরিশোধ করে থাকেন। কর্তৃপক্ষ প্রতি বছর কর্মচারীদের পেশাগত দক্ষতার উপর ভিত্তি করে মজুরী বৃদ্ধি করা হয়। এছাড়াও কর্তৃপক্ষ বিশেষ প্রয়োজনেও ক্ষেত্র বিশেষে মজুরী বৃদ্ধি করে থাকে। এ ব্যপারে কোন প্রকার পক্ষপাতিত্বের আশ্রয় নেওয়া হয় না।
উৎসব বোনাস বা ঈদ বোনাস (ঋবংঃরাধষ ইড়হঁং)ঃ উৎসব বোনাস বা ঈদ বোনাস প্রদানের ক্ষেত্রে (কোম্পানির নাম) -এর কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশ শ্রম আইন, ২০০৬ (সংশোধিত, ২০১৩) এবং বাংলাদেশ শ্রম বিধিমালা-২০১৫ইং আইনের প্রতি সজাগ দৃষ্টি রেখে কর্মরত যে সমস্ত শ্রমিক নিরবিচ্ছিন্নভাবে ১ (এক) বৎসর চাকুরি পূর্ণ করিয়াছেন তাহাদেরকে বৎসরে দুইটি উৎসব ভাতা বা ঈদ বোনাস প্রদান করা হয়ে থাকে।
হাজিরা বোনাসঃ হাজিরা বোনাস হল-শ্রমিকদের সঠিক সময়ে কর্মস্থলে উপস্থিতির জন্য টাকার অংকে প্রদত্ত সুবিধা ভাতা। সঠিক সময়ে কর্মক্ষেত্রে উপস্থিতি মানে সঠিক সময়ে উৎপাদন শুরু, সঠিক সময়ে রপ্তানী। (কোম্পানির নাম) -এর কর্তৃপক্ষ কর্মরত সকল শ্রমিক ও প্রোডাকশন সুপারভাইজদের হাজিরা বোনাস সুবিধা প্রদান করে থাকেন।
প্রাথমিক চিকিৎসার সরঞ্জামাদিঃ এ(কোম্পানির নাম) -এর কর্তৃপক্ষ কর্মক্ষেত্রে সকল কর্মীদের নিরাপদ কর্মসংস্থান নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ২৫টি প্রাথমিক চিকিৎসা বক্স ও পর্যাপ্ত চিকিৎসা সামগ্রী সংরক্ষণ করা আছে এবং প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মেডিকেল সহকারী প্রাথমিক চিকিৎসা বক্সের দেখাশুনা করেন। প্রতিটি প্রাথমিক চিকিৎসা বক্সের বিপরীতে নূন্যতম ২জন, কোন কোন ক্ষেত্রে ৪জন করে প্রাথমিক চিকিৎসাকারী নিয়োজিত আছেন।
সেইফটি রেকর্ড বুক সংরক্ষণঃ এ(কোম্পানির নাম) -এর কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশ শ্রম আইন, ২০০৬ (সংশোধিত, ২০১৩) এবং শ্রম বিধি, ২০১৫ইং অনুযায়ী কর্মস্থলে নিরাপদ কর্মস্থল গড়ার লক্ষ্যে সেইফটি রেকর্ড বুকে নি¤œবর্ণিত তথ্যসমূহ। যেমন-
ক) বিপদ বা ঝুঁকির কারণ হইতে পারে প্রতিষ্ঠানে বিদ্যমান ওব্যবহৃত এমন যন্ত্রপাতি ও রাসায়নিক দ্রব্যাদির তালিকা;
খ) ব্যবহৃত রাসায়নিক দ্রব্যাদির বিষয়ে গৃহীত সতর্কতামূলক ব্যবস্থা, শ্রমিকের স্বাস্থ্যে ইহার সম্ভাব্য প্রভাব ও প্রাথমিক চিকিৎসার ব্যবস্থা;
গ) কোন শ্রমিককে কি ধরনের ব্যক্তিগত সুরক্ষা উপকরণ বা যন্ত্রপাতি ব্যবহার করিতে হয় তাহার বিবরণ সহকারে সেইফটি রেকর্র্ড বুক সংরক্ষণ করা হয়ে থাকে।
সেইফটি কমিটি গঠনঃ (কোম্পানির নাম) -এর কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশ শ্রম আইন, ২০০৬ (সংশোধিত, ২০১৩) এবং শ্রম বিধি, ২০১৫ইং অনুযায়ী নিরাপদ কর্মস্থল গড়ার লক্ষ্যে একটি “সেইফটি কমিটি” গঠন করা হয়েছে। উক্ত কমিটি প্রতি দুমাস পর পর “পেশাগত স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা” সংক্রান্ত সভার আয়োজন করা হয় এবং প্রতি দু’মাস পর পর সভায় আলোচ্য বিষয়সমূহ লিপিবদ্ধ করে রাখা হয়।
ধৌঁতকরণ সুবিধাঃ (কোম্পানির নাম) -এর কর্তৃপক্ষ কর্মস্থলে সকল কর্মীদের স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করার জন্য মহিলা ও পুরুষ শ্রমিকদের আলাদা আলাদা পর্যাপ্ত পরিমাণ ধৌঁতাগারের ব্যবস্থা করেছেন। প্রতি ঘন্টায় ধৈৗঁতাগার পরিস্কার পরিচ্ছন্নতার জন্য পর্যাপ্ত সংখ্যক মহিলা ও পুরুষ কর্মী নিয়োগ করা হয়েছে। যা প্রতি ঘন্টায় ফলোআপ করা হয় এবং ফলোআপ নথি প্রতিটি ধৌঁতাগারের সামনে টানানো রয়েছে।
ক্যান্টিন এবং ডাইনিংঃ (কোম্পানির নাম) -এর কর্তৃপক্ষ কর্মস্থলে কর্মীদের হালকা নাস্তা খাওয়া এবং কর্মীদের নিয়ে আসা খাবার খাওয়ার জন্য যথেষ্ট সুযোগ-সুবিধা সম্বলিত একটি ক্যান্টিন এবং ডাইনিং হল বা খাবার কক্ষ রয়েছে। যেখানে এক সাথে ২০০ জন বসে খাবার গ্রহণ করতে পারে সে জন্য পুরুষ ও মহিলাদের পৃথক পৃথক বসার ব্যবস্থা করেছেন।
শিশু কক্ষঃ (কোম্পানির নাম) -এর কর্তৃপক্ষ তার শ্রমিকদের সুযোগ-সুবিধার প্রতি লক্ষ্য রাখে। কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে শ্রমিকদের বিভিন্ন ধরনের সুযোগ-সুবিধা প্রদান উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে থাকে। কর্মরত মহিলা শ্রমিকের সুবিধার্থে কর্ম চলাকালীন সময়ে তাদের ৬ (ছয়) বছরের কম বয়সী শিশু সন্তানদের রক্ষণাবেক্ষণের জন্য ১টি সুন্দর ও স্বাস্থ্য-সম্মত শিশু কক্ষ যা ২জন প্রশিক্ষিত শিশু পরিচর্যাকারীণির তত্ত্বাবধানে পরিচালনা করা হয়ে থাকে।
গ্রুপ বীমাঃ এ(কোম্পানির নাম) -এর কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশ শ্রম আইন ২০০৬ এর ৯৯ ধারা (বাধ্যতামূলক গ্রুপ বীমা) অনুসারে এবং সামাজিক দায়বদ্ধতা পালনের উদ্দেশ্যে বাংলাদেশ পোষাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানীকারক সমিতি (বিজিএমইএ)-এর মাধ্যমে কারখানায় কর্মরত সকল কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শ্রমিকবৃন্দের জন্য বাধ্যতামূলক গ্রুপ বীমার ব্যবস্থা করেছেন। যা প্রতিদিন নিয়োগপ্রাপ্ত শ্রমিক, কর্মচারী এবং কর্মকর্তাদের এবং প্রতিমাসে চাকুরী থেকে অব্যাহতি নেয়া শ্রমিক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের যাবতীয় তথ্যাদি বায়োমেটিক সফটওয়্যারের মাধ্যমে হালনাগাদ করা হয়ে থাকে।
ছুটিঃ (বাংলাদেশ শ্রম আইন, ২০০৬ সংশোধিত ২০১৩, ধারা ১১৫ অনুযায়ী)ঃ
(কোম্পানির নাম) -এর কর্তৃপক্ষ ফ্যাক্টরীতে কর্মরত সকল কর্মীদের বিভিন্ন প্রকার ছুটি প্রদান করে থাকেন। যেমন-নৈমিত্তিক ছুটি, অসুস্থতাজনিত ছুটি, মাতৃত্বকালীন ছুটি, সাপ্তাহিক ছুটি, উৎসব ছুটি, মজুরীসহ বার্ষিক ছুটি, স্বল্পকালীন ছুটি এবং ক্ষতিপূরণমূলক সাপ্তাহিক ছুটি। প্রত্যেক শ্রমিক প্রতি পঞ্জিকা বৎসরে পূর্ণ মজুরীতে নৈমত্তিক ছুটি-১০ দিন, অসুস্থতাজনিত ছুটি-১৪ দিন, মাতৃত্বকালীন ছুটি-১১২ দিন (১৬ সপ্তাহ), উৎসব ছুটি কমপক্ষে ১১দিন, সাপ্তাহিক ছুটি প্রতি শুক্রবার ইত্যাদি ছুটি ভোগ করতে পারবেন। উক্তরূপ ছুটি কোন কারণে ভোগ না করলে উহা জমা থাকবে না এবং কোন বৎসরের ছুটি পরবর্তী বৎসরে ভোগ করা যাইবে না।
পর্যাপ্ত অগ্নি নির্বাপণ সরঞ্জামাদিঃ এ(কোম্পানির নাম) -এর কর্তৃপক্ষ প্রতিষ্ঠানে কর্মরত সকল শ্রমিক, কর্মচারী ও কর্মকর্তাদের সর্বোত্তম নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ফ্যাক্টরীর অভ্যন্তরে অটো সেন্সরযুক্ত অগ্নি-নির্বাপণ সরঞ্জামাদি স্থাপন, পর্যাপ্ত পরিমাণ ঐড়ংব জববষ, অইঈঊ, ঈঙ২, ঋড়ধস, উঈচ ্ ঞৎড়ষষবু ঃুঢ়ব ঊীঃরহমঁরংযবৎ ইত্যাদি অগ্নি নির্বাপণ সরঞ্জামাদি স্থাপন করেছেন।
অগ্নি প্রতিরোধক দরজাঃ (কোম্পানির নাম) -এর কর্তৃপক্ষ প্রতিষ্ঠানে কর্মরত সকল শ্রমিক, কর্মচারী ও কর্মকর্তাদের সর্বোত্তম নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে উৎপাদন ভবনে অগ্নি প্রতিরোধক দরজা স্থাপন করেছেন।
বিশুদ্ধ খাবার পানিঃ বিশুদ্ধ পানির অপর নাম জীবন। এস.সুহি ইন্ডাষ্ট্রিয়াল পার্ক লিঃ-এর কর্তৃপক্ষ এ উক্তিকে ফলপ্রসু করতে প্রতিটি বিভাগে পর্যাপ্ত পরিমাণ বিশুদ্ধ খাবার পানি সরবরাহের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
পৃথক পৃথক সিঁড়ির ব্যবস্থাঃ এ(কোম্পানির নাম) -এর কর্তৃপক্ষ প্রতিষ্ঠানে কর্মরত সকল শ্রমিক, কর্মচারী ও কর্মকর্তাদের সর্বোত্তম নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে পুরুষ ও মহিলা শ্রমিকদের জন্য আলাদা আলাদা সিঁড়ির ব্যবস্থা করা হয়েছে।
মাতৃত্বকালীন আর্থিক সুবিধাঃ (কোম্পানির নাম) -এ কর্মরত নারী শ্রমিকদের কল্যাণ ও স্বার্থের কথা বিবেচনা করে এবং দেশের প্রচলিত শ্রম আইন, আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার কনভেনশন এবং জাতিসংঘের নারী অধিকার সংক্রান্ত সনদের প্রেক্ষিতে আমাদের দেশের নারী শ্রমিকদের সার্বিক উন্নয়নের প্রেক্ষাপটে, তাদের সুযোগ-সুবিধা এবং কল্যাণের কথা বিবেচনা করে মাতৃত্বকালীন ছুটি ও আর্থিক সুবিধাদি নিশ্চিত করা হয়েছে। একজন মহিলা শ্রমিক অন্তঃসত্ত্বা হলে এবং প্রসবের দিনের অব্যবহিত আগে অন্ততঃ ৬ (ছয়) মাস পূর্বে কারখানায় নিযুক্ত হয়ে থাকলে কতিপয় শর্তে মাতৃত্বকালীন ছুটি ও আর্থিক সুবিধাদি প্রাপ্য হবেন।
অংশগ্রহণকারী কমিটিঃ (কোম্পানির নাম) -এর কর্তৃপক্ষ প্রতিষ্ঠানের কর্মরত প্রতিটি শ্রমিক ও মালিক সকলেরই অঙ্গীভূত হওয়ার ভাব প্রোথিত ও প্রসার করা এবং প্রতিষ্ঠানের প্রতি শ্রমিকগণের অঙ্গীকার ও দায়িত্ববোধ জাগ্রত করা এবং বিশেষ করে-শ্রমিক ও মালিকের মধ্যে পারস্পরিক আস্থা ও বিশ্বাস, সমঝোতা এবং সহযোগীতা বৃদ্ধি, শ্রম আইনের প্রয়োগ নিশ্চিত করা, শৃংখলাবোধে উৎসাহিত করা, নিরাপত্তা, পেশাগত স্বাস্থ্য রক্ষা এবং কাজের অবস্থার উন্নতি বিধান ও সংরক্ষণের ব্যবস্থা করা, বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ, শ্রমিক শিক্ষা এবং পরিবার কল্যাণ প্রশিক্ষণে উৎসাহিত করা, শ্রমিক এবং তাহাদের পরিবারবর্গের প্রয়োজনীয় কল্যাণমূলক ব্যবস্থাসমূহের উন্নয়নের লক্ষ্যে ব্যবস্থা গ্রহণ করা, উৎপাদন লক্ষ্য মাত্রা অর্জন, উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি, উৎপাদন খরচ হ্রাস এবং অপচয় রোধ করা এবং উৎপাদিত দ্রব্যের মান উন্নত করা, অংশ গ্রহণকারী কমিটি সকল শ্রমিকদের মধ্যে “প্রতিষ্ঠান আমার, আমি প্রতিষ্ঠানের” এই মনোভাব প্রসারের উদ্দেশ্যে কাজ করা, প্রতিষ্ঠানে কর্মরত মালিক ও শ্রমিক সকলের মধ্যে আন্তরিক, বন্ধুত্বপূর্ণ, সুসর্ম্পক গড়ে তোলার লক্ষ্যে কাজ করা, প্রতিষ্ঠানের প্রতি শ্রমিকদের অঙ্গীকার, দায়িত্ব ও কর্তব্যবোধকে জাগ্রত করা এবং শ্রমিকদেরকে শৃঙ্খলাবোধ, ব্যক্তিগত যোগ্যতা ও দক্ষতা বৃদ্ধির ব্যাপারে উৎসাহিত করা এবং যাবতীয় কল্যাণমূলক কাজ করার উদ্দেশ্যে “অংশগ্রহণকারী কমিটি” গঠন করা হয়েছে।
অভিযোগ/পরামর্শঃ (কোম্পানির নাম) -এর কর্তৃপক্ষ কর্মরত শ্রমিকদের যে কোন প্রকার অভিযোগ/গঠনমূলক পরামর্শ জানানোর জন্য ফ্যাক্টরীর অভ্যন্তরে বিভিন্ন স্থানে ১০টি অভিযোগ/পরামর্শ বক্স স্থাপন করেছেন। ফ্যাক্টরীর বিভিন্ন বিভাগের শ্রমিকগণ তাদের যেকোন অভিযোগ বা গঠনমূলক পরামর্শ উক্ত বাক্সে ফেলতে পারেন। প্রতি সপ্তাহের শনিবার উক্ত অভিযোগ/পরামর্শ বক্স প্রাপ্ত অভিযোগ/পরামর্শসমূহ নিয়ে ব্যবস্থাপকের সাথে আলাপ-আলোচনা করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করে থাকেন।
মেডিকেল সুবিধাঃ (কোম্পানির নাম) -এর কর্তৃপক্ষ কর্মক্ষেত্রে সকল কর্মীদের নিরাপদ স্বাস্থ্য ও কর্মসংস্থান নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ১জন রেজিস্ট্রিকৃত মেডিকেল অফিসার ও ২ মেডিকেল সহকারীর তত্ত্বাবধানে পর্যাপ্ত চিকিৎসা সামগ্রী স্থাপন করা হয়েছে। কর্তৃপক্ষ স্বপ্রাণোদিত হয়ে ফ্যাক্টরীতে কর্মরত সকল কর্মীদের পরিবারের সদস্যদের স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রতি মাসের ৩য় সপ্তাহের শনিবার, বিকাল-৩ টা থেকে ৫টা পর্যন্ত বিনামূল্যে স্বাস্থ্য সেবা প্রদান করে থাকেন।
হাসপাতাল সুবিধাঃ (কোম্পানির নাম) -এর কর্তৃপক্ষ প্রতিষ্ঠানে কর্মরত সকল শ্রমিক, কর্মচারী ও কর্মকর্তাদের কর্মস্থলে অথবা ফ্যাক্টরীতে চাকুরীকালীন অবস্থায় স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে “আল হিকমা স্পেশালাইজড জেনারেল হাসপাতাল” কর্তৃপক্ষের সাথে ২৪ ঘন্টা এ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস প্রদান এবং যেকোন সেবার বিপরীতে ২৫% ছাড় দেয়ার নিমিত্তে একটি চুক্তি করা হয়েছে।
এ সকল ব্যবস্থাদি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে একজন দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সার্বক্ষণিকভাবে নিয়োজিত রয়েছেন।