উদ্দেশ্যঃ _____________________ একটি ১০০% রপ্তানীমূখী স্বনামধন্য পোশাক প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান। অগ্নি ও অগ্নি দূর্ঘটনা হতে প্রতিষ্ঠানের সকল শ্রমিক-কর্মচারীকে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা প্রদান, কোম্পানীর সম্পদ রক্ষা এবং একটি নিরাপদ কর্মস্থল গড়ে তুলতে কর্তৃপক্ষ বদ্ধ পরিকর। নেশায় জীবন নাশ, নেশায় যৌবন নাশ, এই স্লোগান কে সামনে রেখে কর্তৃপক্ষ কখনই ফ্যাক্টরীর অভ্যন্তরে ধূমপান অনুমোদন করে না। ধূমপান অগ্নিকান্ডের জন্য অন্যতম কারণ। পোশাক শিল্পের জন্য এটা ক্ষতিকর। মূলতঃ পোশাক শিল্পে আমরা ফেব্রিক্স ব্যবহার করি, যা দাহ্য সহজেই পুড়তে পারে। সুতরাং _______________________-এর কর্তৃপক্ষ কর্মস্থলে বা ফ্যাক্টরীর অভ্যন্তরে সকল ধরনের ধূমপান ও নেশা জাতীয় দ্রব্য সেবন নিষিদ্ধ করেছে।
নিরাপদ কর্মস্থল নিশ্চিত করার লক্ষ্যে আমরা নিম্নোক্ত নীতিমালা পালন করে থাকি। যেমন-
নিরাপত্তার স্বার্থে ফ্যাক্টরীর অভ্যন্তরে কোন শ্রমিক, কর্মচারী অথবা কর্মকর্তা ধূমপান অথবা অন্য যেকোন নেশা জাতীয় দ্রব্য যেমন-বিড়ি, সিগারেট, দিয়াশলাই, তামাক, গুল এবং এলকোহল জাতীয় দ্রব্য ইত্যাদি নিয়ে ফ্যাক্টরীতে প্রবেশ নিষিদ্ধ;
ফ্যাক্টরীর অভ্যন্তরে ধূমপান অথবা অন্য যেকোন নেশা জাতীয় দ্রব্য যেমন-বিড়ি, সিগারেট, দিয়াশলাই, তামাক, গুল এবং যেকোন এলকোহল জাতীয় দ্রব্য ইত্যাদি সেবন বা খাওয়া সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ;
ফ্যাক্টরীর অভ্যন্তরে ধূমপান অথবা অন্য যেকোন নেশা জাতীয় দ্রব্য যেমন-বিড়ি, সিগারেট, দিয়াশলাই, তামাক, গুল এবং যেকোন এলকোহল জাতীয় দ্রব্য ইত্যাদি পাওয়া গেলে তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে;
উৎপাদন ফ্লোরে বা ফ্যাক্টরীর অভ্যন্তস্থ কোন জায়গায় কাউকে ধূমপান করতে দেখলে তাৎক্ষণিকভাবে তা সংশ্লিষ্ট বিভাগীয় প্রধান, নিরাপত্তা প্রধান অথবা ব্যবস্থাপক প্রশাসনকে জানাতে হবে।
ধূমপানের বিরুদ্ধে জনমত গড়তে কোম্পানী মাঝে মাঝে তার শ্রমিক কর্মচারীদের নিয়ে জনসচেতনতামূলক সভার আয়োজন করতে হবে;
ফ্যাক্টরীর নিরাপত্তার স্বার্থে নিরাপত্তা প্রহরী দ্বারা ফ্যাক্টরীর অভ্যন্তরে মাঝে মাঝে টহল দিতে হবে;
ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য একটি ক্ষতিকর। _____________________-এর কর্তৃপক্ষ তার সকল শ্রমিক, কর্মচারী ও কর্মকর্তাদের নিকট থেকে ধূমপানমুক্ত কর্মস্থল গড়তে সর্বাত্মক সহযোগীতা কামনা করছে।