উদ্দেশ্যঃ
_____________________ একটি ১০০% রপ্তানীমুখী পোশাক প্রস্তুকারী ও স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান। এ প্রতিষ্ঠানে নিয়োজিত সকল শ্রমিক ও কর্মচারীর সকল অধিকার সুযোগ-সুবিধা বাংলাদেশ শ্রম আইন-২০০৬ (সংশোধিত-২০১৩ইং) অনুযায়ী পরিচালিত হয়ে থাকে। কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে নিম্নোক্ত নীতিমালা অনুসরণ করে শ্রমিক ও কর্মচারীদের বকেয়া পাওনাদি পরিশোধ করে থাকেন।
শ্রমিক-কর্মচারীদের অর্জিত মজুরী বা অন্যান্য পাওনাদি সুষ্ঠুভাবে পরিশোধ করার জন্য ____________-এর কর্তৃপক্ষ “বকেয়া পরিশোধ নীতিমালা” নীতিমালা প্রণয়ন করছেন।
_________________-এর কর্তৃপক্ষ ফ্যাক্টরীতে কর্মরত সকলের মজুরী পরবর্তী মাসের ৭ কর্মদিবস ও কর্ম চলাকালীন সময়ের মধ্যে পরিশোধ করে থাকে।
যদি কোন শ্রমিক-কর্মচারী যথা সময়ে মজুরী উত্তোলন করতে না পারেন তাহলে যথাযথ কারণ উল্লেখপূর্বক মানব সম্পদ বিভাগ বরাবরে আবেদনপত্র জমা দিতে হবে।
প্রশাসন/মানব সম্পদ বিভাগে দায়িত্বে নিয়োজিত কর্মকর্তা সংশ্লিষ্ট শ্রমিকের সুপারভাইজার ইনচার্জ বিভাগীয় প্রধানের সুপারিশসহ ছাড়পত্র সংগ্রহ করার পর এবং যাবতীয় কাগজপত্র তৈরী করবেন।
মানব সম্পদ বিভাগ থেকে সংশ্লিষ্ট শ্রমিকের বকেয়া পরিশোধের ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য হিসাব বিভাগকে অবহিত করবেন।
অব্যাহতিপ্রাপ্ত শ্রমিক-কর্মচারীদের ক্ষেত্রে মানব সম্পদ বিভাগের দায়িত্বে নিয়োজিত কর্মকর্তা উক্ত শ্রমিককে তার পরিচয়পত্র, হাজিরা কার্ড, ইউনিফরম (যদি সরবরাহ করা হয়ে থাকে) হস্তান্তর এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র প্রদান সাপেক্ষে হিসাব বিভাগ থেকে পাওনাদি পরিশোধ করার ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।
সিকিউরিটি বিভাগ বকেয়া প্রাপ্ত ব্যক্তি যদি কারখানার গেটে আসে তাহলে নাম, কার্ড নং, বিভাগ ইত্যাদি তথ্য নিয়ে মানব সম্পদ/প্রশাসন বিভাগে যোগাযোগ করবেন।
অব্যাহতিপ্রাপ্ত প্রত্যেক শ্রমিককে প্রতি মাসের ১৫ তারিখে মধ্যাহ্ন বিরতির পর কারখানার গেইটে এসে সিকিউরিটি বিভাগকে জানাতে হবে এবং যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করার পর বকেয়া পরিশোধের ব্যবস্থা করা হয়ে থাকে।
উল্লেখ্য যে, প্রত্যেক মাসের ১৫, ২২ ও ২৯ তারিখের পর বকেয়া পাওনা সংক্রান্ত যাবতীয় হিসাবের টাকা জমা করে হিসাব বন্ধ করা হয়। যদি কোন কারণে উল্লেখিত তারিখ ছুটির দিন হয় তাহলে পরবর্তী কর্ম দিবসে বকেয়া পাওনাদি পরিশোধ করা হয়।