ভূমিকাঃ দৈনন্দিন কর্মকান্ডে স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা বিষয়ে আমরা প্রায়ই ঝুঁকির সম্মুখীন হই। কর্মক্ষেত্রে ঝুঁকির মধ্যে বিভিন্ন ধরনের আঘাতের সম্ভাবনাই বেশী থাকে। আর আঘাত প্রাপ্তির ঘটনা যেকোন সময় যে কোন অবস্থাতেই ঘটতে পারে এবং একে সম্পূর্ণ নির্মূল করতে না পারলেও যথাযথ প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের মাধ্যমে কমিয়ে আনা যেতে পারে। কর্মক্ষেত্রে বেশীরভাগ দূর্ঘটনারই কারণ হচ্ছে অজ্ঞতা, অবহেলা এবং অসতর্কতা। ছোট বড় সকল আঘাতকেই সমান গুরুত্বের সাথে দেখতে হবে কারণ-আজকের ছোট সমস্যা ভবিষ্যতে বড় সমস্যার আকার ধারন করতে পারে। ........................ -এর কর্তৃপক্ষ বিষয়টি গভীরভাবে অনুধাবন করে সকল শ্রমিকদের মধ্যে সচারাচর ঘটে যাওয়া বিভিন্ন ঝুঁকি নিরূপণ ও মোকাবেলা সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টি করা এবং ঝুঁকির পরিমাণ কমিয়ে আনা।
লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যঃ কর্মই জীবন। আর জীবনের প্রয়োজনে, বাঁচার তাগিদে মানুষ কর্মক্ষেত্রে কর্ম করে। কিন্তু বাস্তবতা হল মানুষ এই কর্মক্ষেত্রই ঝুঁকিমুক্ত নয়। তাই বলে হাত পা গুটিয়ে বসে থাকলে চলবে না। কর্মক্ষেত্রে ঝুঁকি থাকবেই আর সঙ্গত কারণে .................................... -এ কর্মরত সকলের জন্য কর্মক্ষেত্রে ঝুঁকি হ্রাস বা ঝুঁকিমুক্ত কর্ম পরিবেশ নিশ্চিত কল্পেই এই নীতিমালা প্রণয়নের উদ্দেশ্য।
নীতিমালা প্রণয়নে দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিবর্গঃ উল্লেখিত নীতিমালা প্রণয়ন ও কর্মক্ষেত্রে তার সুষ্ঠ প্রয়োগের জন্য ব্যবস্থাপক (মানসম্পদ ও এডমিন) সাংগঠনিক ভূমিকায় রয়েছেন। কারখানার অভ্যন্তরে কর্মক্ষেত্রে যেকোন প্রকার ঝুঁকির সম্ভাবনা দেখা দিলে তিনি কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণ করেন। আর তাকে সহায়তা দানের জন্য পুরো কমপ্লায়েন্স বিভাগ সদা তৎপর।
প্রয়োগ ও মূল্যায়ন পদ্ধতিঃ .............................. -এর কর্তৃপক্ষ কর্মক্ষেত্রে কোথাও কোন ঝুঁকি হ্রাস বা ঝুঁকিমুক্ত কর্ম পরিবেশ নিশ্চিত কল্পে নিন্মলিখিত পদক্ষেপ গ্রহণ করে থাকেঃ
কল-কারখানা ঝুঁকিঃ করখানার নিরাপত্তার স্বার্থে ...........................-এ
* কর্মরত প্রত্যেক কর্মীর জন্য ব্যক্তিগত সুরক্ষা সরঞ্জামাদি নিশ্চিত করে থাকে;
* সকল শ্রেণীর মেশিনের কার্যকারিতা ও ফিটনেস নিশ্চিত করতে দক্ষ মেনটেইন্যান্স বিভাগ নিয়োজিত রয়েছে;
* ফ্লোরে ব্যবহৃত সকল কাটার, সিজার, টিনের প্যাটার্ণ, ভোমর ইত্যাদি নন ইলাস্টিক ড্রসটিং বা রশি দিয়ে বেঁধে রাখতে হবে;
* কর্মক্ষেত্রে ঝুঁকি বিষয়ে (সেইফটি কমিটি)-এর মাসিক সভায় বিস্তারিতভাবে আলোচনা, পর্যালোচনা করে পরবর্তী কার্যক্রম স্থির করা;
* কল কারখানা ঝুঁকি সংক্রান্ত নির্দেশিকা ঝুলিয়ে রাখতে হবে।
বৈদ্যুতিক ঝুঁকিঃ ইলেকট্রিক ইঞ্জিনিয়ার প্রথমত ঝুঁকি চিহ্নিত করে কিভাবে সম্ভাব্য ঝুঁকি নিয়ন্ত্রণ করা যায় সে উপায় খুঁজে বের করতে হবে। ফ্যাক্টরীতে কোন অবস্থাতেই নি¤œলিখিত কাজগুলি করা যাবে না-
* যেকোন বৈদ্যুতিক কাজ করার পূর্বে অবশ্যই নিজের নিরাপত্তা সরঞ্জামাদি পরিধধান নিশ্চিত করতে হবে;
* লুজ তারে বোন ওয়্যারিং করা যাবে না;
* প্রত্যেক ইলেকট্রিক্যাল সার্কিট বক্স এবোইনেট শীট দিয়ে আচ্ছাদিত করতে হবে;
* প্রতিটি ইলেকট্রিক্যাল সার্কিট বক্সের নিচে রাবার ম্যাট নিশ্চিত করতে হবে;
* ইলেকট্রিক্যাল সার্কিট বক্স এর ধারণ ক্ষমতা অনুযায়ী বিদ্যুৎ মজুত ও বিতরণ হচ্ছে কিনা এ বিষয়টি নিয়মিতভাবে পরীক্ষা করতে হবে;
* প্রত্যেকটা সার্কিট বক্সের পাশে কার্বন ডাই অক্সাইড (CO2) গ্যাস মজুত রাখতে হবে;
* সেইফটি কমিটির সভায় মাসিক বৈদ্যুতিক ঝুঁকি বিষয়ে বিস্তারিতভাবে আলোচনা, পর্যালোচনা করে পরবর্তী কার্যক্রম স্থির করতে হবে;
* প্রতিটি ইলেকট্রিক্যাল সার্কিট বক্সে দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিবর্গের ছবি ও পরিচিতি থাকতে হবে;
* প্রতিটি ইলেকট্রিক্যাল সার্কিট বক্সে একটি নির্দিষ্ট সময় পর পর পরিষ্কার করে রেজিষ্টারে লিপিবদ্ধ করতে হবে;
* প্রতিটি ইলেকট্রিক্যাল সার্কিট বক্সে নিচে রাবার ম্যাট নিশ্চিত করতে হবে;
* প্রতিটি ইলেকট্রিক্যাল সার্কিট বক্সে দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিবর্গের ছবি ও পরিচিতি থাকতে হবে।
অগ্নি সংক্রান্ত ঝুঁকিঃ অগ্নি দূর্ঘটনা হতে জীবন ও সম্পদের ক্ষতি রক্ষা কল্পে ........................ এর কর্তৃপক্ষ নিন্মলিখিত সবধানতা অবলম্বন করে থাকে। যেমন-
* ফ্যাক্টরীতে যেকোন বিভাগে বাঁধামুক্ত চলার পথ সর্বদা নিশ্চিত করতে হবে;
* ফ্যাক্টরীর সর্বত্র অগ্নি নির্বাপণ সরঞ্জামাদি মজুত রাখতে হবে এবং নিয়মিতভাবে এসব সরঞ্জামাদির কার্যকারিতা পরীক্ষা করতে হবে;
* নিয়মিতভাবে অগ্নি মহড়ার আয়োজন করতে হবে;
* মোট জনবলের ১৮% প্রশিক্ষিত ফায়ার ফাইটিং টিমের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে এবং তাদেরকে একটি নির্দিষ্ট সময় পর পর অভ্যন্তরীণভাবে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে;
* ফ্যাক্টরীতে অগ্নি সংক্রান্ত যেকোন ঝুঁকি নিরূপণ করার জন্য স্বয়ংক্রিয় সংকেতের ব্যবস্থাদির ব্যবস্থা এবং বিভিন্ন নির্দেশিকামূলক সাইন-এর ব্যবস্থা রাখতে হবে;
স্বাস্থ্য ঝুঁকিঃ কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি নিরসনে ...................... .........-এর কর্তৃপক্ষ নিন্মলিখিত সবধানতা অবলম্বন করে থাকে। যেমন-
* ফ্যাক্টরীর পরিবেশ সর্বদা পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা রক্ষা করতে হবে;
* কেমিক্যাল ও অন্যান্য বিপদজ্জনক রাসায়নিক দ্রব্য ব্যবহারের ক্ষেত্রে ব্যক্তিগত সুরক্ষা সরঞ্জাম অবশ্যই পরিধান করতে হবে;
* ওয়াশিং এ ব্যবহৃত কেমিক্যাল মিশ্রিত পানি সরাসরি ড্রেণে বা উন্মক্ত স্থানে ছেড়ে দেয়া যাবে না;
* ইটিপি’র মাধ্যমে পানি পরিশোধিত করে পরিবেশে ছাড়তে হবে;
* কেমিক্যাল-এর সাথে যারা সম্পর্কিত তাদের প্রতি ৬ মাস পর পর স্বাস্থ্য পরীক্ষা করতে হবে; এবং ফ্যাক্টরী চলাকালীন সময়ে প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব মেডিক্যাল টিম চিকিৎসা সেবা প্রদান করবে;
* প্রতিটি টয়লেট সব সময় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন ও শুকনো রাখতে হবে;
* চলাচলের রাস্তায় পানি বা পিচ্ছিল জাতীয় কিছু ফালানো যাবে না।
মাতৃত্বকালীন ঝুঁকিঃ ...................... .........-এ কর্মরত যে সকল সন্তান সম্ভ্যাবা মহিলা শ্রমিক রয়েছেন তাদের মাতৃত্বকালীন ঝুঁকি চিহ্নিত করেছেন। গর্ভবতী মহিলাদের ৫টি প্রধান ঝুঁকি (বিপদ চিহ্ন)। যেমন-
০১) রক্ত¯্রাব; ০২) খিঁচুনী; ০৩) বিলম্বিত প্রসব; ০৪) মাথা ব্যাথা এবং
০৫) চোখে ঝাঁপসা দেখা।
* সন্তান সম্ভাব্য মহিলাদের ঝুঁকিসমূহঃ
* বিপদজনক বা ঝুঁকিপূর্ণ কাজে অস্তঃস্বত্তা মহিলা শ্রমিককে নিয়োজিত করা;
* ভার উত্তোলন বা বহন করার কাজে কোন অস্তঃস্বত্তা মহিলা শ্রমিককে নিয়োজিত করা;
* দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকার কাজে অস্তঃস্বত্তা মহিলা শ্রমিককে নিয়োজিত করা;
* অসাবধান বা বেপরোয়াভাবে সিড়িঁতে চলাচল করা;
* কোন অস্তঃস্বত্তা মহিলা শ্রমিককে রাতের বেলা কোন কাজে নিয়োজিত করা;
* অন্তঃসত্ত¡া মহিলাদের টয়লেট ব্যবহারের ক্ষেত্রে বিশেষ সাবধানতা অবলম্বন করা বা পিচ্ছিল ফ্লোর ব্যবহার না করা।
* কোন অন্তঃসত্ত¡া মহিলা শ্রমিককে দিয়ে জানা মতে সন্তান প্রসবের অব্যবহিত ৮ সপ্তাহ আগে ও পরে কাজ না করানো।
* কোন অন্তঃসত্ত¡া মহিলা শ্রমিককে অতিরিক্ত সময়ে কাজ না করানো।
* কোন অন্তঃসত্ত¡া মহিলা শ্রমিককে প্রচন্ড শব্দ হয় এমন জায়গায় কাজ না করানো।
* কোন অন্তঃসত্ত¡া মহিলা শ্রমিককে অতিরিক্ত গরম এমন জায়গায় কাজ না করানো।
* কঠোর পরিশ্রমের কাজে নিয়োজিত করা;
* পিচ্ছিল ফ্লোরে কাজ করানো;
অন্যান্যঃ ..............................-এর কর্তৃপক্ষ বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন বিষয়ের উপর ঝুঁকি নিরূপণ করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়ে থাকে। ঝুঁকি নিরূপণ করার ক্ষেত্রে নিমোক্ত বিষয়গুলো বিবেচনায় আনা হয়-
* সেলাই মেশিনের সূঁই ভেঙ্গে চোখে আঘাত লাগতে পারে।
* অসাবধানতার কারণে আঙ্গুলে সূঁই বিদ্ধ হতে পারে।
* আই গার্ড ব্যবহার না করার কারণে ওভারলক, বারটেক ও বাটনহোল মেশিনের সূঁই ভেঙ্গে চোখে আঘাত লাগতে পারে।
* মাস্ক ব্যবহার না করলে কাপড়ের উড়ন্ত ময়লা নিঃস্বাসের সাথে প্রবেশ করলে ফুসফুসের দীর্ঘ মেয়াদী ক্ষতি হয়।
* কাটার, সিজার হঠাৎ পড়ে গিয়ে পায়ে বা শরীরের যেকোন স্থানে ক্ষতের সৃষ্টি করতে পারে।
* পাদানিতে রাবার ম্যাট না থাকলে শরীরে বিদ্যুতায়িত হতে পারে।
* অসচেতনভাবে আয়রন করার সময় পুড়ে গিয়ে আঘাতপ্রাপ্ত হতে পারেন।
* পায়ের নীচে রাবার ম্যাট ব্যবহার না করার কারণে আয়রন করার সময় বিদ্যুতায়িত হতে পারে।
* দাগ অপসারণের জন্য ব্যবহৃত থিনার/®েপ্র শরীরে লাগলে অথবা চোখে গেলে শারীরিক ক্ষতির সম্ভাবনা থাকে।
* দাগ অপসারণের জন্য ব্যবহৃত থিনার/®েপ্র নিঃশ্বাসের সাথে শরীরের ভিতর প্রবেশ করলে শ্বাস-প্রস্বাসের সমস্যা হয়ে থাকে।
* দাগ অপসারণের জন্য ব্যবহৃত কক্ষ ফ্লোর থেকে দূরে ও পৃথক না হলে ফ্লোরে কর্মরত অন্যান্য শ্রমিক এবং পরিবেশের জন্য ক্ষতির কারণ হয়ে থাকে।
* অবিরাম অতিরিক্ত শব্দের কারণে নিটিং মেশিন/জেনারেটর/বয়লার অপারেটদের স্বাভাবিক শোনার ক্ষমতা লোপ পেতে পারে।
* একজনের ট্যাগ গান আরেকজন ব্যবহার করার ফলে চর্মরোগ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
* মালামাল এবং কার্টুন সঠিকভাবে এবং সঠিক উচ্চতায় না রাখলে হঠাৎ পড়ে গিয়ে আঘাতপ্রাপ্ত হতে পারে।
* স্বাভাবিক ক্ষমতার অধিক ওজনের মালামাল এবং অন্যকিছু উত্তোলন এবং বহনের ফলে শারীরিক ক্ষতির সম্ভাবনা থাকে।
* বিভিন্ন কেমিক্যাল জাতীয় পদার্থ সঠিকভাবে সংরক্ষণ না করলে ঝুঁকির সম্ভাবনা থাকে।
* ইলেকট্রিশিয়ান মেইন পাওয়ার ডিষ্ট্রিবিউশন বোর্ডে কাজ করার সময় পায়ের নীচে রাবার ম্যাট না থাকলে বিদ্যুতায়িত হতে পারে।
* প্রোডাকশন ফ্লোরের কোথাও বৈদ্যুতিক তারের লুজ ওয়ারিং থাকলে শর্ট সার্কিট হয়ে বৈদ্যুতিক আগুনের দূর্ঘটনা ঘটতে পারে।
* মহিলা শ্রমিকগণ ঢিলাঢালা পোষাক পরিধান করে কাজ করার সময় তা মেশিনে পেঁচিয়ে দূর্ঘটনা ঘটতে পারে।
* মহিলা শ্রমিকগণ তাদের লম্বা চুল না বেঁধে কাজ করার সময় দূর্ঘটনা ঘটতে পারে।
* গর্ভবতী মহিলা শ্রমিকদের দিয়ে ভারী কাজ এবং বেশী সময় ধরে দাড়িয়ে কাজ করানোর ফলে বড় ধরনের দূর্ঘটনা ঘটতে পারে।
* শ্রমিক-কর্মচারীরা স্বাস্থ্য এবং নিরাপত্তা বিষয়ক ঝুঁকি মোকাবেলার জন্য সর্বদাই চবৎংড়হধষ চৎড়ঃবপঃরাব ঊয়ঁরঢ়সবহঃ ব্যবহার করতে হবে;
* শ্রমিক-কর্মচারীদের উৎসাহ দেওয়া, যাতে তারা কর্র্মস্থলে যদি কোন বিষয় তাদের কাছে বিপদজ্জনক মনে হয়, তাহলে তা সঙ্গে সঙ্গে তা উর্র্ধ্বতন কর্তৃপকক্ষকে অবহিত করা।
নীতিমালা সম্পর্কে অবহিতকরণ/যোগাযোগঃ নীতিমালা বাস্তবায়নে অবহিতকরণ/যোগাযোগ একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আর এ কাজের জন্য অত্র কারখানার যে সকল পদক্ষেপসমূহ গৃহীত হয় তা হলো- সচেতনতামূলক মিটিং/ ট্রেণিং, করাখানার বিভিন্ন নোটিশ বোর্ড, পি.এ সিস্টেম ইত্যাদি। এছাড়াও যোগাযোগ কার্যক্রমের সার্বিক দায়িত্বে রয়েছেন অত্র করাখানার মানবসম্পদ বিভাগ।
ফিডব্যাক ও কন্ট্রোলঃ এই নীতিমালা কারখানায় বাস্তবায়ন করার লক্ষ্যে কর্তৃপক্ষ সর্বদা সচেতন এবং সার্বিক ব্যবস্থা গ্রহণ করে। এরপরও যদি উক্ত নীতিমালা বাস্তবায়ন না হয় বা বাস্তবায়নের পথে কোন বাঁধার সম্মুখীন হয়, তবে সদা নিয়ন্ত্রণ করার জন্য দায়িত্বপ্রাপ্তগণ ও নির্বাহী পরিচালক ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। এমনকি মাননীয় ব্যবস্থাপনা পরিচালকের হস্তক্ষেপ অর্ন্তভুক্ত করা যেতে পারে।
পরিশেষেঃ .................................-এর কর্তৃপক্ষ ঝুঁকি নিরসনে ও ঝুঁকিমুক্ত কর্ম পরিবেশ নিশ্চিতকরণে সদা সচেষ্ট থাকবে এবং উপরিউক্ত নীতিমালা মেনে চলবে।