ভূমিকাঃ __________________-এর কর্তৃপক্ষ বরাবর শ্রম আইনের প্রতি শ্রদ্ধা ও আনুগত্যশীল হয়ে সকল শ্রমিকের পাওনাদি পরিশোধের ব্যাপারে আন্তরিক। _________________ তৎকর্তৃক নিযুক্ত প্রত্যেক শ্রমিককে, শ্রম আইনের অধীন পাওনাদি পরিশোধ করিতে এবং কোম্পানী সকল শ্রমিকের মজুরী পরিশোধ করিবার জন্য দায়ী থাকে। চাকুরীর অবসান, ছাঁটাই, ডিসচার্জ, অপসারণ, পদত্যাগ, অবসর, বরখাস্ত অথবা অন্য যেভাবেই হউক না কেন, কোম্পানী শ্রমিকের যাবতীয় আইনানুগ পাওনাদি পরিশোধ করে থাকে।
অব্যাহতি বা অবসান (Termination)
অব্যাহতি বা অবসান (Termination)ঃ যখন কোন মালিক কর্তৃক স্থায়ী শ্রমিকের কোনরূপ অপরাধ ছাড়া তার চাকুরির সমাপ্তি ঘটানো হয়, তখন তাকে অব্যাহতি বা Terminationবলা হয়। এটি মালিকের অধিকার, মালিক যেকোন সময় তার কারখানার স্বার্থে এবং প্রয়োজন মনে করলে শ্রমিকের প্রাপ্য টাকা পয়সা প্রদান করে যেকোন শ্রমিককে চাকুরির অবসান করতে পারেন।
সুবিধাঃ অব্যাহতি বা টার্মিনেশনের মাধ্যমে শ্রমিকের চাকুরি অবসান করা হলে, যে দিন শ্রমিকের চাকুরি অবসান করা হয়েছে তার ৩০ কর্মদিবসের মধ্যে শ্রমিক নিচের পাওনা পাওয়ার অধিকারী।
অব্যাহতির জন্য ১২০ দিন বা চার মাস পূর্বে যদি নোটিশ না দিয়ে থাকে তাহলে ১২০ দিনের মূল মজুরী;
বকেয়া মজুরী এবং ওভারটাইমের ভাতা;
বর্তমান মাসের মজুরি এবং ওভারটাইমের ভাতা;
যদি অর্জিত ছুটি ভোগ করে না থাকে তাহলে পাওনা অর্জিত ছুটির মজুরী;
শ্রমিক যতদিন কাজ করেছে তার প্রতি পূর্ণ বছরের জন্য ৩০ দিনের মজুরী হারে ক্ষতিপুরণ অথবা গ্রাচ্যুইটি থাকলে এর মধ্যে যেটি বেশী হবে সেটি;
প্রভিডেন্ট ফান্ড (যদি থাকে)।
বরখাস্ত বা ডিসমিস
বরখাস্ত বা ডিসমিস করা হচ্ছে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা। সাধারনত অসদাচরণমূলক কাজের জন্য শাস্তিমূলক ব্যবস্থা হিসাবে শ্রমিকের চাকুরির সমাপ্তি (ডিসমিস) ঘটাতে পারে।
নিম্নলিখিত কারণে মালিক শ্রমিককে চাকুরি হতে বরখাস্ত করতে পারেন এবং উক্ত কাজগুলি অসদাচরণ বলে গণ্য হবেঃ
ক) উপরস্থের কোন আইন সঙ্গত বা যুক্তিসঙ্গত আদেশ মানার ক্ষেত্রে এককভাবে বা অন্যের সঙ্গে সংঘবদ্ধ হয়ে ইচ্ছাকৃতভাবে অবাধ্যতা বা অমান্য করা;
খ) মালিকের ব্যবসা বা সম্পত্তি সম্পর্কে চুরি, আত্মসাৎ, প্রতারণা বা অসাধুতা;
গ) মালিকের অধীন তাঁর বা অন্য কোন শ্রমিকের চাকুরী সংক্রান্ত ব্যাপারে ঘুষ গ্রহণ বা প্রদান;
ঘ) বিনা ছুটিতে বা অভ্যাগত অনুপস্থিতি অথবা ছুটি না নিয়া এক সঙ্গে ১০ দিনের অধিক সময় অনুপস্থিতি;
ঙ) কর্মস্থলে অভ্যাসগত বিলম্বে উপস্থিতি;
চ) প্রতিষ্ঠানে প্রযোজ্য কোন আইন, বিধি বা প্রবিধানের অভ্যাসগত লংঘন;
ছ) প্রতিষ্ঠানে উচ্ছৃংখলতা বা দাঙ্গা-হাঙ্গামা, অগ্নিসংযোগ বা ভাংচুর;
জ) কাজে কর্মে অভ্যাসগত গাফিলতি;
ঝ) প্রধান পরিদর্শক কর্তৃক অনুমোদিত চাকুরী সংক্রান্ত, শৃংখলা বা আচরণসহ যেকোন বিধির অভ্যাসগত লংঘন;
ঞ) মালিকের অফিসিয়াল রেকর্ডের রদবদল, জালকরণ, অন্যায় পরিবর্তন, উহার ক্ষতিকরণ বা উহা হারাইয়া ফেলা।
যদি-
* যদি ধারা-২৩(৪)(ক) ও (ঞ) (২০১৩) এর অধীন অসদাচরণের অপরাধে দোষী সাবস্থ্য হলে-
(ধারা-২৩(৪)(খ) ও (ছ) ব্যাতিত > ২০১৩) অনুযায়ী।
প্রতি সম্পূর্ণ বছরের জন্য ১৫ দিনের মজুরি ক্ষতিপূরণ পাবেন (ধারা-২৩(৩) > ২০১৩) অনুযায়ী।
* ধারা-২৩(৪)(খ) ও (ছ) এর অধীন অসদাচরণের অপরাধে দোষী সাবস্থ্য হলে-
কোন ক্ষতিপূরণ পাবেন না, তবে অভোগকৃত অর্জিত ছুটি + প্রভিডেন্ট ফান্ড শ্রমিকের অংশ যথা নিয়মে পাবেন। (ধারা-২৩(৩) > ২০১৩) অনযায়ী।
ডিসচার্জ (Discharge)
ডিসচার্জ-হল শারীরিক বা মানসিক অক্ষমতার কারণে অথবা অব্যাহত ভগ্ন স্বাস্থ্যের কারণে মালিক কর্তৃক কোন শ্রমিকের চাকুরীর অবসান।
তবে, এই ডিসচার্জ বা অপসারণ করার জন্য একজন রেজিস্টার্ড ডাক্তারের সনদপত্র নিতে হবে।
চাকুরী হইতে ডিসচার্জঃ
১) কোন শ্রমিককে, কোন রেজিস্টার্ড চিকিৎসক কর্তৃক প্রত্যায়িত, শারীরিক বা মানসিক অক্ষমতা বা অব্যাহত ভগ্ন স্বাস্থ্যের কারণে চাকুরী হইতে ডিসচার্জ করা যাইবে।
২) ডিসচার্জকৃত কোন শ্রমিক অন্যূন ১ (এক) বৎসর অবিচ্ছিন্ন চাকুরী সম্পূর্ণ করিলে তাহাকে মালিক তাহার প্রত্যেক বৎসর চাকুরীর জন্য ক্ষতিপূরণ হিসাবে ৩০ (ত্রিশ) দিনের মজুরী অথবা গ্র্যাচুইটি, যদি প্রদেয় হয়, যাহা অধিক হইবে, প্রদান করিবেন।
ক্ষতিপূরণমূলক সুবিধাসমূহঃ
অপসারণ বা ডিসচার্জের মাধ্যমে শ্রমিকের চাকুরী অবসান করা হলে যে দিন চাকুরীর অবসান করা হয়েছে তার পরবর্তী ৩০ (ত্রিশ) কর্মদিবসের মধ্যে নি¤েœাক্ত পাওনা পরিশোধ করতে হবে। যথা-
যদি কোন শ্রমিক কোন মালিকের অধীনে অবিচ্ছিন্নভাবে অন্যূন্য ১ বৎসর চাকুরী সম্পূর্ণ করিলে তাহাকে মালিক তাহার-
ক) প্রত্যেক বৎসর চাকুরীর জন্য ৩০ (ত্রিশ) দিনের মজুরী বা গ্র্যাচুইটি যদি প্রদেয় হয়, যাহা অধিক হইবে, প্রদান করিতে হইবে।
খ) বকেয়া বেতন, ওভারটাইম ও অন্যান্য ভাতা (যদি থাকে);
গ) বর্তমান মাসের মজুরী এবং ওভারটাইম ভাতা ও অন্যান্য ভাতা (যদি থাকে);
ঘ) যদি অর্জিত ছুটি ভোগ করে না থাকে তাহলে পাওনা অর্জিত ছুটির মজুরী; অথবা গ্রাচুইটি থাকলে এর মধ্যে যেটি বেশী হবে সেটি (যদি থাকে);
ঙ) প্রভিডেন্ট ফান্ড (যদি থাকে)।
ছাঁটাই (Retrenchment)
ছাঁটাইঃ ছাঁটাই অর্থ-অপ্রয়োজনীয়তার কারণে মালিক কর্তৃক শ্রমিকের চাকুরীর অবসান।
ছাঁটাইকৃত শ্রমিকের ক্ষতিপূরণঃ
যদি কোন শ্রমিক কোন মালিকের অধীনে অবিচ্ছিন্নভাবে অন্যূন্য ১ বৎসর চাকুরীতে নিয়োজিত থাকেন, তাহা হইলে তাহার ছাঁটাইয়ের ক্ষেত্রে মালিককে-
১) ১ মাসের লিখিত নোটিশ অথবা নোটিশ মেয়াদের জন্য নোটিশের পরিবর্তে মজুরী প্রদান;
২) প্রত্যেক পূর্ণ বৎসর চাকুরীর জন্য ৩০ (ত্রিশ) দিনের মজুরী বা গ্র্যাচুইটি যদি প্রদেয় হয়, যাহা অধিক হইবে, প্রদান করিতে হইবে;
৩) বকেয়া বেতন, ওভারটাইম ও অন্যান্য ভাতা (যদি থাকে);
৪) বর্তমান মাসের মজুরী এবং ওভারটাইম ভাতা ও অন্যান্য ভাতা (যদি থাকে);
৫) অর্জিত ছুটির মজুরী (যদি থাকে);
৬) প্রভিডেন্ট ফান্ডের বিধান থাকলে প্রভিডেন্ট ফান্ডের টাকা (যদি থাকে)।
কারখানা বা প্রতিষ্ঠানের স্থানান্তরের ক্ষেত্রেঃ কারখানা বা প্রতিষ্ঠানের সীমানা হইতে (বিধি ৩২(খ)(অ) অনুযায়ী-
৪০ কিলোমিটার অধিক দূরত্বে উহা স্থানান্তর করা হইলে, যদি সংশ্লিষ্ট শ্রমিক স্থানান্তরিত স্থানে যাইতে ইচ্ছুক না হন, তবে উক্ত শ্রমিক ধারা ২০ (ছাঁটাইকৃত সুবিধাদি) মোতাবেক সুবিধা পাইবেন।
শ্রমিক কর্তৃক চাকুরীর অবসান
কোন স্থায়ী শ্রমিক সেচ্ছায় যদি কারখানা থেকে চাকুরী ছেড়ে চলে যেতে চায় অর্থাৎ পদত্যাগ বা রিজাইন দিতে চায় তবে তাকে অন্তত ৬০ দিন পূর্বে লিখিতভাবে প্রতিষ্ঠানের মালিককে পদত্যাগপত্র বা নোটিশ দিতে পারে। যদি নোটিশ দিতে না পারেন তবে তিনি তার মালিককে ৬০ দিনের মজুরি প্রদান করিবেন।
শ্রমিক কর্তৃক পদত্যাগ বা রিজাইন করলে শ্রমিক যে সমস্ত আর্থিক সুবিধাদি পাবেন তার বিবরণঃ
অব্যাহতি বা টার্মিনেশনের মাধ্যমে শ্রমিকের চাকুরী অবসান করা হলে যে দিন শ্রমিকের চাকুরীর অবসান করা হয়েছে তার ৩০ (ত্রিশ) কর্মদিবসের মধ্যে শ্রমিক নিচের পাওনা পেয়ে থাকেনঃ
* অব্যাহতির জন্য ১২০ দিন বা ৪ মাস পূর্বে যদি নোটিশ না দিয়ে থাকে তাহলে ১২০ দিন বা ৪ মাসের মূল মজুরী;
* যদি তিনি ৫ বৎসর বা তদূর্ধ্ব, কিন্তু ১০ বৎসরের কম মেয়াদে অবিচ্ছিন্নভাবে মালিকের অধীন চাকুরী করিয়া থাকেন তাহা হইলে ১৪ দিনের মজুরী।
* যদি তিনি ১০ বৎসর বা তদূর্ধ সময় মালিকের অধীনে অবিচ্ছিন্নভাবে চাকুরী করিয়া থাকেন তাহা হইলে ৩০ দিনের মজুরী;
অথবা গ্রাচ্যুইটি, যদি প্রদেয় হয়, যাহা অধিক হইবে, প্রদান করিবেন এবং ক্ষতিপূরণ এই আইনের অধীন শ্রমিককে প্রদেয় অন্যান্য সুবিধার অতিরিক্ত হইবে;
* বকেয়া বেতন, ওভারটাইম ও অন্যান্য ভাতা (যদি থাকে);
* চলতি মাসের বেতন, ওভারটাইম ও অন্যান্য ভাতা (যদি থাকে);
* অর্জিত ছুটির ভাতা (যদি থাকে);
* প্রভিডেন্ট ফান্ড (যদি থাকে)।
মৃত্যুজনিত ক্ষতিপূরণ
মৃত্যুজনিত ক্ষতিপূরণঃ
যদি কোন শ্রমিক কোন মালিকের অধীন অবিচ্ছিন্নভাবে অন্ততঃ ০২ (দুই) বৎসরের অধিককাল চাকুরীরত থাকা অবস্থায় মুত্যুবরণ করেন, তাহা হইলে মালিক মৃত শ্রমিকের কোন মনোনীত ব্যক্তি বা মনোনীত ব্যক্তির অবর্তমানে তাহার কোন পোষ্যকে তার প্রত্যেক পূর্ণ বৎসর বা উহার ৬ (ছয়) মাসের অধিক সময় চাকুরীর জন্য ক্ষতিপূরণ হিসেবে ৩০ (ত্রিশ) দিনের এবং প্রতিষ্ঠানে কর্মরত অবস্থায় অথবা কর্মকালীন দূর্ঘটনার কারণে পরবর্তীতে মুত্যুর ক্ষেত্রে ৪৫ (পয়তাল্লিশ) দিনের মজুরী অথবা গ্র্যাচুইট, যা অধিক হবেম প্রদান করবেন, এবং এই মর্মে মৃত শ্রমিক চাকুরী হতে অবসর গ্রহণ করলে যে অবসরজনিত সুবিধাপ্রাপ্ত হতেন, তার অতিরিক্ত হিসেবে প্রদেয় হবে।
মৃত শ্রমিকের অপরিশোধিত মজুরী পরিশোধঃ
১) এই অধ্যায়ের অন্যান্য বিধান সাপেক্ষে, কোন শ্রমিককে মজুরী হিসাবে প্রদেয় সকল অর্থ তাহার মৃতুজনিত কারণে তাহার কোন খোঁজ না পাওয়ার কারণে যদি পরিশোধ করা না যায়, তাহলে-
ক) বিধি অনুযায়ী এতদুদ্দেশ্যে সংশ্লিষ্ট শ্রমিক কর্তৃক মনোনীত কোন ব্যক্তিকে প্রদান করা হবে;
খ) উক্তরূপ কোন মনোনীত ব্যক্তি না থাকলে অথবা কোন কারণে উক্তরূপ কোন মনোনীত ব্যক্তিকে উহা প্রদান না করা গেলে শ্রম আদালতে জমা দিতে হইবে, এবং উক্ত আদালত বিধি অনুযায়ী তৎসম্পর্কে ব্যবস্থা গ্রহণ করবে;
২) যেক্ষেত্রে উপ-ধারা (১) এর বিধান অনুযায়ী কোন শ্রমিকের মজুরী হিসাবে প্রদেয় সকল অর্থ মালিক কর্তৃক সংশ্লিষ্ট শ্রমিকের মনোনীত ব্যক্তিকে প্রদান করা হয়েছে অথবা শ্রম আদালতে জমা দেওয়া হয়েছে সে ক্ষেত্রে উক্ত মজুরী প্রদান সম্পর্কে মালিক তাহার দায়িত্ব হতে মুক্ত হবেন।
শ্রমিকের অবসর গ্রহণ
শ্রমিকের অবসর গ্রহণঃ
০১) এ অধ্যায়ের অন্যত্র যাহা কিছুই উল্লেখ থাকুক না কেন, কোন প্রতিষ্ঠানে নিয়োজিত কোন শ্রমিকের বয়স ৬০ (ষাট) বৎসর পূর্ণ হইলে তিনি চাকুরী হইতে স্বাভাবিক অবসর গ্রহণ করিবেন;
০২) এ ধারার উদ্দেশ্যে বয়স যাচাইয়ের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট শ্রমিকের সার্ভিস বইয়ে লিপিবদ্ধ জন্ম তারিখ উপযুক্ত প্রমাণ হিসাবে গণ্য হইবে;
০৩) ধারা ২৬(৪) এর বিধান অনুসারে কিংবা প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব চাকুরী বিধি অনুযায়ী অবসর গ্রহণকারী শ্রমিকের প্রাপ্য পাওনাদি পরিশোধ করিতে হইবে;
০৪) অবসর গ্রহণকারী কোন শ্রমিককে কর্তৃপক্ষ উপযুক্ত মনে করিলে পরবর্তীতে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দিতে পারিবেন।
ধারা ২৬(৪) এর বিধান অনুসারে-অবসর গ্রহণকারী শ্রমিকের পাওনাদিঃ
যে ক্ষেত্রে এই ধারার অধীন কোন স্থায়ী শ্রমিকের চাকুরীর অবসান করা হয় সে ক্ষেত্রে, মালিক শ্রমিককে তাহার-
ক) প্রত্যেক সম্পূর্ণ বৎসরের চাকুরীর জন্য ক্ষতিপূরণ হিসাবে ৩০ দিনের মজুরী; অথবা গ্র্যাচুইটি (যদি প্রদেয় হয়) যাহা অধিক হইবে প্রদান করিবেন এবং ক্ষতিপূরণ এই আইনের অধীন শ্রমিককে প্রদেয় অন্যান্য সুবিধার অতিরিক্ত হইবে;
অথবা গ্রাচ্যুইটি, যদি প্রদেয় হয়, যাহা অধিক হইবে, প্রদান করিবেন, এবং ক্ষতিপূরণ এই আইনের অধীন শ্রমিককে প্রদেয় অন্যান্য সুবিধার অতিরিক্ত হইবে;
খ) বকেয়া বেতন, ওভারটাইম ও অন্যান্য ভাতা (যদি থাকে);
গ) চলতি মাসের বেতন, ওভারটাইম ও অন্যান্য ভাতা (যদি থাকে);
ঘ) অর্জিত ছুটির ভাতা (যদি থাকে);
ঙ) প্রভিডেন্ট ফান্ড (যদি থাকে)।
উপসংহারঃ___________________ সর্বদা শ্রম আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই অত্র কোম্পানীতে কর্মরত শ্রমিক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদেরকে Terminate করার ক্ষেত্রে শ্রম আইনের বিধানকে অনুসরণ করে থাকে।