ভূমিকা (Introduction)ঃ _________________ একটি পোশাক প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানগুলির মধ্যে প্রিটি গ্রæপ অত্যন্ত পািরচিত নাম এবং এর সুুনাম ও খ্যাতি আর্ন্তজাতিকভাবে স্বীকৃত। _____________________ সম সাময়িক এবং বাস্তব-সম্মত মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা অনুসরণ করে। কর্তৃপপক্ষ বিশ্বাস করে, কোম্পানীর উন্নতি ও কোম্পানীকে গতিশীল রাখার জন্য ইহার নিয়োগ পদ্ধতির উপর বহুলাংশে নির্ভর করে। সুতরাং _________________-কর্মী নিয়োগের ক্ষেত্রে একটি সুনির্দিষ্ট কর্ম পদ্ধতি ব্যবহার করে থাকে।
কোম্পানী নীতিমালা (Company Policy)ঃ
___________________ একটি ১০০% রপ্তানীমূখী সোয়াটার্স প্রস্তুতকারী স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান। এই প্রতিষ্ঠানে নিয়োজিত সকল শ্রমিক কর্মচারীর যাবতীয় অধিকার ও সুযোগ-সুবিধা ILO কনভেনশন, বাংলাদেশ শ্রমআইন ২০০৬, শ্রম বিধিমালা-২০১৫ ও সম্মানিত ক্রেতাগনের আচরন বিধি (Buyer Code of Conduct) অনুযায়ী পরিচালিত হয়।
উদ্দেশ্য (Objective)ঃ কর্মী নিয়োগের সময় ধর্ম, বর্ণ, লিঙ্গ,গোত্র, জাতীয়তা, বয়স ইত্যদি বিষয় বিবেচনা না করে দক্ষ ও যোগ্য ও কর্মী নিয়োগ করে একটি শক্তিশালী জনশক্তি দল গঠন করে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করা।
সূত্র (Reference)ঃ এই নীতিমালা বাংলাদেশ শ্রম আইন ২০০৬ , শ্রম-বিধিমালা-২০১৫, সম্মানীত ক্রেতাগণের আচরণ বিধি (Buyer Code Of Conduct) এবং ILO কনভেনশন বিবেচনা পূর্বক গৃহীত হয়েছে।
প্রতিশ্রুতি (Commitment)ঃ __________________ এর ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ নিয়োগকৃত সকল শ্রমিক-কর্মচারী নিয়োগ, নির্বাচন ও ডিসকনটিনিয়শন (Discontinuation) যথযথ বিধি মোতাবেক একটি সঠিক পদ্ধতি ও প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সম্পন্ন করতে সর্বদা সচেষ্ট।
কেন্দ্রীয় (হেড অফিস ভিত্তিক) নিয়োগ কমিটিঃ ______________________-এর কর্তৃপক্ষ নিয়োগ প্রক্রিয়াকে স্বচ্ছ ও জবাবদিহিমূলক করতে একটি কেন্দ্রীয় (হেড অফিস ভিত্তিক) নিয়োগ কমিটি গঠন করেছেন। নিম্নে কেন্দ্রীয় নিয়োগ কমিটি ফ্লো-চার্ট দেওয়া হলঃ
ফ্যাক্টরী ভিত্তিক নিয়োগ কমিটিঃ ____________________ এর কর্তৃপক্ষ নিয়োগ প্রক্রিয়াকে স্বচ্ছ ও জবাবদিহিমূলক করতে একটি ফ্যাক্টরী ভিত্তিক নিয়োগ কমিটি গঠন করেছেন। নিম্নে নিয়োগ কমিটি ফ্লো-চার্ট দেওয়া হলঃ
নীতিমালা বাস্তবায়ন পদ্ধতি (Policy Implementation Procedure)ঃ
কর্মী নিয়োগের সময় ____________________ একটি সুনির্দিষ্ট নীতিমালা অনুসরণ করে। উক্ত নীতিমালায় নিম্নলিখিত বিষয় ও ধাপসমূহ বিবেচনা করা হয়ে থাকে। যেমন-
মানব সম্পদ পরিকল্পনা।
চাহিদাপত্র।
নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি।
শ্রমিক সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান।
মানব সম্পদ বিভাগ কর্তৃক প্রাথমিক বাছাই।
রেজিস্টার্ড চিকিৎসক কর্তৃক স্বাস্থ্য পরীক্ষা এবং বয়স ও শারীরিক যোগ্যতা যাচাই।
কর্মদক্ষতা ও যোগ্যতা বাছাই।
প্রাথমিক নির্বাচন।
মজুরি/বেতন ধার্যকরণ।
ওরিয়েন্টেশন/ইনডাকশন।
নিয়োগপত্র ও পরিচয়পত্র প্রদান।
ব্যক্তিগত নথি সংরক্ষণ।
সার্ভিস বুক সংরক্ষণ।
চাকুরী হতে অব্যাহতি/অবসান/বরখাস্ত/ছাঁটাই।
সমান সুযোগ-সুবিধা (Equal Oppourtunity)/কিশোর শ্রমিক নিয়োগ (Juvenile worker appoint)/বিদেশী শ্রমিক নিয়োগ (Foreign worker appoint)/হয়রানী ও বৈষম্যমুক্ত নিয়োগ পদ্ধতির অনুশীলন/জোরপূর্বক নিয়োগ পরিহার/শিশু (১৪ বছরের কম) শ্রমিক পরিহার নীতিমালা অনুসরণ করা হয়।
নীতিমালার বিষয় ও ধাপসমূহের বিস্তারিত বিবরণঃ
__________________-এ নিয়োজিত সকল শ্রমিক ও কর্মচারীর জন্য এ নীতিমালা প্রযোজ্য হবে। একই সাথে _________________________ এর সাথে যারা ব্যবসায়ীক বিভিন্ন কর্মকান্ডে জড়িত তাদের ক্ষেত্রেও এ নীতিমালা প্রযোজ্য হবে।
নীতিমালার বিষয় ও ধাপসমূহঃ
কারখানার মানব সম্পদ বিভাগ কারখানার নিয়োগ সংক্রান্ত যাবতীয় দায়িত্ব পালন করবে।
সব ধরনের নিয়োগের ক্ষেত্রে মানব সম্পদ বিভাগ নিয়োগ কমিটির মাধ্যমে নিয়োগ প্রক্রিয়া বাস্তবায়ন করবে।
মানব সম্পদ পরিকল্পনাঃ মানব সম্পদ বিভাগ কারখানার কোন সেকশনে কত জন জনবলের প্রয়োজন তার ভিত্তিতে একটি চুড়ান্ত পরিকল্পনাপত্র প্রণয়ন করবেন এবং তা প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা/ব্যবস্থাপনা পরিচালক মহোদয় কর্তৃক অনুমোদন নিবেন।
চাহিদাপত্রঃ মানব সম্পদ বিভাগ মাসের শেষ সপ্তাহে কোন সেকশনে কতটি পদ খালি আছে তার ্একটি তালিকা তৈরী করে নতুন শ্রমিক নিয়োগের জন্য মালিক পক্ষের অনুমতি নেয়। নিয়োগের সাথে জড়িত প্রত্যেক বিভাগীয় প্রধানকে চাহিদা পত্রের ১টি কপি সরবরাহ করা হয়।
নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিঃ কোন সেকশনে কতজন শ্রমিক নিয়োগ করা হবে তার একটি বিজ্ঞপ্তি মানব সম্পদ বিভাগ কর্তৃক সাইনবোর্ড, ব্যনার, মাইকিং এর মাধ্যমে ও কারখানার মেইন গেইটে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি টানিয়ে দেয়ার মাধ্যমে প্রচার করা হয়।
এছাড়া ও শূন্য বা সৃষ্ট পদসমূহে (শ্রমিক, কর্মচারী ও কর্মকর্তাসহ উচ্চপদস্থ যেকোন পদ) শ্রমিকগণ যেন আবেদন করতে পারে সে জন্য শূন্য বা সৃষ্ট পদসমূহের বিপরীতে নোটিশ বোর্ডে নোটিশ, পি.এ সিস্টেম, লিফলেট বিতরণ ইত্যাদি মাধমে শ্রমিকদের মধ্যে প্রচারণা চালনো হয়। যাতে করে উক্ত পদসমূহে যোগ্য ও মেধাবী শ্রমিকগণ নিয়োগ লাভ করতে পারে এবং কারখানার উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে পারে।
শ্রমিক সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানঃ কারখানার প্রয়োজনে যেকোন শ্রমিক সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান যদি তার বৈধ Licence থাকে এবং শ্রমিক নিয়োগের ক্ষেত্রে বৈষম্যমূলক আচরণ ও অবৈধ লেনদেন না থাকে এবং শ্রমিকদেরমুক্ত চলাচল সুবিধাসহ কাজের অনুমতিপত্র ও পরিচয়পত্রসহ সকল প্রকার আইনানুগ সুবিধা প্রদান করা হয় সে সকল শ্রমিক সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান হতে শ্রমিক সংগ্রহ করা যাবে তবে তা পরিক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে যাচাই বাছাই করে তারপর নিয়োগ কার্য সম্পূর্ণ করতে হবে।
মানব সম্পদ বিভাগ কর্তৃক প্রাথমিক বাছাইঃ কারখানার মানবসম্পদ কর্মকর্তা চাহিদার বিপরীতে পদবী অনুযায়ী শ্রমিকদের ভিতরে প্রবেশ করান এবং একটি নামের তালিকা তৈরী করেন। তালিকা সম্পূর্ণ হওয়ার পর মানব সম্পদ বিভাগ কিছু মৌলিক প্রশ্ন ও কাগজ-পত্র যাচাইয়ের মাধ্যমে প্রাথমিক বাছাই ও সাক্ষাৎকার সম্পন্ন করেন।
রেজিস্টার্ড চিকিৎসক কর্তৃক স্বাস্থ্য পরীক্ষা এবং বয়স ও শারীরিক যোগ্যতা যাচাইঃ প্রাথমিক বাছাইয়ে উত্তীর্ণ হওয়ার পর বয়স নিরূপণ ও শারিরীক সক্ষমতা প্রমাণের জন্য কারখানায় নিয়োজিত রেজিস্টার্ড ডাক্তারের মাধ্যমে পরীক্ষা করানো হয়। এখানে গর্ভবতী ও সাধারন মহিলাদের ক্ষেত্রে কোন ধরনের বৈষম্য করা হয় না। অর্থ্যাৎ নিযোগের সময় বাধ্যতামূলক প্রেগনেন্সি পরীক্ষা পরিহার নীতিমালা নীতি অনুসরণ করা হয়। এখানে সকল শ্রমিককে সাধারন শ্রমিক হিসাবে বিবেচনা করা হয় এবং প্রসূতিজনিত কোন পরীক্ষা বা কোন প্রশ্ন করা হয় না।
কর্মদক্ষতা ও যোগ্যতা বাছাইঃ কারখানা ডাক্তার কর্তৃক বয়স ও শারিরীক যোগ্যতা প্রমাণিত হলে দক্ষতার পরীক্ষার জন্য (দক্ষ শ্রমিকদের ক্ষেত্রে লিখিত, মৌখিক বা ব্যবহারিক (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) সংশ্লিষ্ট বিভাগে পাঠানো হয়।
প্রাথমিক নির্বাচনঃ কর্মদক্ষতা ও যোগ্যতা (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) বাছাই পরিক্ষায় উর্ত্তীণদের প্রাথমিকভাবে নির্বচিত করেন।
মজুরি/বেতন ধার্যকরণ এবং চুড়ান্তভাবে নির্বাচনঃ প্রাথমিকভাবে নির্বাচিতদের সংশ্লিষ্ট বিভাগ ও মানব সম্পদ বিভাগ মজুরি ও বেতন ধার্য করেন। অর্থ্যাৎ নিযোগের সময় সম অধিকার/হয়রানী ও বৈষম্যমূলক নীতিমালা অনুসরণ করা হয় এখানে মজুরীর ক্ষেত্রে শ্রমিক নারী কিংবা পুরুষ সেটা বিবেচনা না করে সম কাজে সম-মজুরী প্রদান করা হয় এবং ধার্যকৃত বেতনে সন্তুষ্ট হলে মানব সম্পদ বিভাগ তাকে চুড়ান্তভাবে নির্বাচিত করেন।
নিয়োগপত্র, পরিচয়পত্র, হাজিরা কার্ড ও শ্রমিক সহায়িকা প্রদানঃ নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে যথাসময়ে নিয়োগপত্র, পরিচয়পত্র, হাজিরা কার্ড, শ্রমিক সহায়িকা প্রদান করা হয়, উল্লেখ থাকে যে-১ থেকে ৩ কর্মদিবসে মধ্যে নিয়োগপত্র, পরিচয়পত্র, হাজিরা কার্ড, শ্রমিক সহায়িকা প্রধান করা হবে। আরো উল্লেখ্য যে, যারা পড়তে জানে না তাদেরকে এইচ.আর বিভাগ থেকে নিয়োগপত্র ও শ্রমিক সহায়িকা পড়ে শুনাবে তারপর তাকে নিয়োগপত্র ও শ্রমিক সহায়িকা প্রদান করা হবে।
ওরিয়েন্টেশন/ইনডাকশনঃ চুড়ান্তভাবে নির্বাচিতদেরকে কোম্পানীর কমপ্লায়েন্স/কল্যণ কর্মকর্তা কর্তৃক কোম্পানীর নীতিমালা, নিয়ম-কানুন, আইডি কার্ড পরিধান করা, পিপিই ব্যবহার করা, যথা সময়ে হাজির হওয়া, সিঁড়ির সঠিক ব্যবহার, বাইরের জুতা ফ্লোরে ব্যবহার না করা, সাপ্তাহিক ও অন্যান্য ছুটি সমূহ, প্রসূতিকল্যাণ ছুটি (মহিলাদের জন্য প্রযোজ্য), মজুরীসহ বার্ষিক বা অর্জিত ছুটি, মজুরী/বেতন কাঠামো, অতিরিক্ত কর্মঘন্টা, শ্রমিকদের বিভিন্ন অধিকার যেমন- নিয়োগপত্র, সার্ভিস বুক, হ্যান্ড বুক, অংশগ্রহণ কারী কমিটি, সমিতি গঠনের স্বাধীনতা, অভিযোগ পদ্ধতি, শ্রমিকদের বিভিন্ন সুবিধা যেমন-হাজিরা বোনাস সুবিধা, উৎসব বোনাস, ডাইনিং সুবিধা, শিশু দিবাযতœ কক্ষ, মেডিকেল সুবিধা, হট লাইন সুবিধা। পাশাপাশি অগ্নিনিরাপত্তা কর্মকর্তা কর্তৃক অগ্নিনিরাপত্তা বিষয়ক প্রাথমিক ধারণা দেয়া হয়। সর্বোপরি প্রচলিত শ্রম আইন ও সম্মানিত ক্রেতাগণের আচরণ বিধি (Buyer Code of Conduct) অনুসরণের পরামর্শ দেয়া হয়।
ব্যক্তিগত নথি সংরক্ষণঃ মানবসম্পদ কর্মকর্তা প্রত্যেক শ্রমিকের ব্যক্তিগত নথি তৈরী করে গ্রেড অনুযায়ী তাদের বেতন নির্ধারন করে থাকেন। ব্যক্তিগত নথিতে যেসব কাগজ পত্র জমা রাখা হয় সেগুলো হলঃ
১) সদ্য তোলা ৫ কপি রঙ্গিন ছবি (৫ কপি পাসপোর্ট)।
২) নাগরিকত্ব সনদের ফটোকপি (মূল কপি দেখা সাপেক্ষে)।
৩) শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ পত্রের ফটোকপি (যদি থাকে তবে মূল কপি দেখা সাপেক্ষে)।
৪) অভিজ্ঞতার সনদ পত্রের ফটোকপি (যদি থাকে তবে মূল কপি দেখা সাপেক্ষে)।
৫) বয়স প্রমাণের জন্য জন্ম নিবন্ধন বা জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি (মূল কপি দেখা সাপেক্ষে)। এ ছাড়াও কোম্পানি প্রদত্ত যাবতীয় দলিলাদির একটি কপি তাতে সংরক্ষিত রাখা হয়।
যদি নতুন নিয়োগে সময় ভুল বশতঃ কাগজপত্রাদি জমা নেওয়ার সময় মূল কাগজের মূল কাগজপত্রাদি জমা নেওয়ার হয়। কোনক্রমেই মূল কাগজপত্র বা সার্টিফিকেট গ্রহণযোগ্য নয়, তবুও যদি কখনও কেউ ভূলবসত মূল কাগজপত্র দিয়ে দেয় বা রেখে দেয় তাহলে তৎক্ষণাত তাকে ঐ মূল কাগজপত্র ফিরিয়ে দেওয়া হয়।
সার্ভিস বুক সংরক্ষণঃ নিয়োগপ্রাপ্ত হওয়ার পর প্রত্যেকের নামে সার্ভিস বুক খোলা হয় এবং সার্ভিস সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্যাদি রেকর্ড লিপিবদ্ধ করা হয়।
চাকুরী হতে অব্যাহতি/অবসান/বরখাস্ত/ছাঁটাইঃ __________________ সম্পূর্ণ পক্ষপাতহীনভাবে নিয়োগ প্রদান করে থাকে। একই রকমভাবে __________________-এর কর্তৃপক্ষ চাকুরীর অবসানের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ শ্রম আইন ২০০৬ এর ধারা ২৬ অনুযায়ীঃ
মালিক কর্তৃক শ্রমিকের চাকুরীর অবসানের ক্ষেত্রে-
মাসিক মজুরীর ভিত্তিতে নিয়োজিত শ্রমিকের ক্ষেত্রে ১২০ (একশত বিশ) দিনের;
অন্যান্য শ্রমিকের ক্ষেত্রে ৬০ দিনের লিখিত নোটিশ প্রদান করিয়া কোন স্থায়ী শ্রমিকের চাকুরীর অবসান করিতে পারিবেন।
যে ক্ষেত্রে মালিক বিনা নোটিশে কোন শ্রমিকের চাকুরীর অবসান করতে চাহেন সেই ক্ষেত্রে প্রদেয় নোটিশের পরিবর্তে নোটিশ মেয়াদের জন্য মজুরী প্রদান করিয়া ইহা করিতে পারবেন। যদি এই ধারার অধীন কোন স্থায়ী শ্রমিকের চাকুরীর অবসান করা হয় সেই ক্ষেত্রে কর্তৃপক্ষ অবসানকৃত শ্রমিককে এ-ধারা মতে যাবতীয় ক্ষতিপূরণ সহ পাওনাদী পরিশোধ করে থাকেন।
শ্রমিক কর্তৃক শ্রমিকের চাকুরীর অবসান (বাংলাদেশ শ্রম আইন ২০০৬ এর ধারা ২৭ অনুযায়ী)ঃ
কোন স্থায়ী শ্রমিক মালিককে (৬০) ষাট দিনের লিখিত নোটিশ প্রদান করিয়া তাহার চাকুরী হইতে ইস্তফা দিতে পারিবেন। যে ক্ষেত্রে শ্রমিক বিনা নোটিশে চাকুরী হইতে ইস্তফা দিতে চাহেন সেই ক্ষেত্রে প্রদেয় নোটিশের পরিবর্তে নোটিশ মেয়াদের জন্য সম-পরিমান অর্থ মালিককে প্রদান করিয়া ইহা করিতে পারিবেন। যদি এই ধারার অধীন কোন স্থায়ী শ্রমিক চাকুরী হইতে ইস্তফা দেন সেই ক্ষেত্রে কর্তৃপক্ষ উক্ত শ্রমিককে এই ধারা অনুসারে যাবতীয় ক্ষতিপুরণসহ পাওনাদী পরিশোধ করে থাকেন।
স্বচ্ছ নিয়োগ প্রক্রিয়া বাস্তবায়নে কোম্পানী নিম্ন লিখিত নীতিমালাগুলো অনুসরণ করা হয়। যেমন-
সমান সুযোগ-সুবিধা (Equal Oppourtunity)ঃ _______________ প্রচলিত শ্রম আইন ২০০৬ এর ৩৪৫ ধারা মোতাবেক কোন শ্রমিকের জন্য কোন মজুরী নির্ধারণ বা নিম্নতম মজুরীর হার স্থিরিকরণের ক্ষেত্রে, একই প্রকৃতির বা একই মান বা মূল্যের কাজের জন্য মহিলা এবং পুরুষ শ্রমিকগণের জন্য সমান মুজুরীর নীতি অনুসরণ করে থাকে এবং এই সংক্রান্ত কোন বিষয়ে নারী পুরুষ ভেদের কারণে কোন বৈষম্য করে না। চাকুরীতে নিয়োগ দানের ক্ষেত্রে জাতি, ধর্ম, বর্ণ, গোত্র, বিশেষ কোন মতাদর্শ, গর্ভাবস্থা, নারী ও পুরুষ উভয়ের ক্ষেত্রে সমান সুযোগ প্রদানে_________________বদ্ধপরিকর। কোন রকম পক্ষ্যপাতিত্ব ছাড়া স্ব-স্ব যোগ্যতা ও চাহিদা অনুযায়ী বিভিন্ন পদ মর্যদায় শ্রমিক নিয়োগ করা হয়।
কিশোর শ্রমিক নিয়োগ (Juvenile worker appoint)ঃ ________________ কখনই কিশোর শ্রমিক নিয়োগ করে না। বিশেষ প্রয়োজনে কিশোর শ্রমিক নিয়োগের প্রয়োজন হলে _______________________ শ্রম আইন ২০০৬ (সংশোধিত ২০১৩) এর ৩৪ ধারা মোতাবেক কিশোর শ্রমিক নিয়োগ দিয়ে থাকে। শ্রম আইন ২০০৬ এর ৩৫ ধারা মোতাবেক অভিবাবকের সম্মতি, ধারা ৩৬ অনুযায়ী বয়স সম্পর্কে বিরোধ, ধারা ৩৭ অনুযায়ী সক্ষমতার প্রত্যয়নপত্র, ধারা ৩৯ মোতাবেক কতিপয় কাজে কিশোর নিয়োগে বাধা, ধারা ৪০ অনুযায়ী বিপদজনক যন্ত্রপাতির কাজে কিশোর নিয়োগ, ধারা ৪১ মোতাবেক কিশোরের কর্মঘন্টা এবং ধারা ৪৩ মোতাবেক কিশোরের কাজের সময়ের নোটিশ প্রভূতি বিষয় পুঙ্খানুপুঙ্খ নিশ্চিত করেই কিশোর শ্রমিক নিয়োগ দিয়ে থাকে।
হয়রানী ও বৈষম্যমুক্ত নিয়োগ পদ্ধতির অনুশীলন (Anti-Harassment and Anti-Discriminatory Recruitment Practices)ঃ নিয়োগের ক্ষেত্রে লিঙ্গ, বয়স, ধর্ম, জাতি, বর্ণ, জন্ম, সামাজিক পটভূমি, অক্ষমতা, জাতিগত ও রাষ্ট্রীয় উৎস, রাষ্ট্রীয়তা, শ্রম সংঘ বা অন্য কোন বৈধ সংগঠনের সদস্যতা, রাজনৈতিক সম্বন্ধ বা মতামত, বৈবাহিক পরিস্থিতি, গর্ভাবস্থা ইত্যাদির কারণে আবেদনকারীর সহিত__________________ কোনরূপ হয়রানী ও বৈষম্যমূলক আচরণ করে না। নিয়োগ কমিটির সকলকে বিশেষ করে ডাক্তার, নার্স ও নিরাপত্তা প্রহরীদের বৈষম্যহীন আচরণ, হয়রানী ও উৎপীড়নমূলক আচরণ থেকে বিরত থাকতে হবে। কারখানায় কারোও প্রতি কোন ধরনের যৌন বা অন্য কোন ধরনের হয়রানীর বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য একটি হয়রানী ও উৎপীড়ন প্রতিরোধ কমিটি রয়েছে।
জোরপূর্বক নিয়োগ পরিহার (Avoid Force Recruitment)ঃ _____________________ সকল প্রকার বেআইনীভাবে যেমন এলাকা ভিত্তিক, রাজনৈতিক, প্রতিষ্ঠানের কোন উর্দ্ধতন কর্মকর্তার কোন চাপ বা তোষামোদীর উর্দ্ধে থেকে স্বাধীনভাবে তার সকল কর্মী নিয়োগ দিয়ে থাকে।
শিশু শ্রমিক নিয়োগ পরিহারঃ এখানে কোন শিশু (১৪ বছরের কম) শ্রমিক নিয়োগ দেওয়া হয় না। যদি ভুল বশতঃ নিয়োগ হয়ে যায়, তাহলে প্রচলিত আইনানুযায়ী সকল প্রকার সুযোগ-সুবিধা প্রদান করা হয়।
কিশোর (১৪-১৮) বছর শ্রমিক নিয়োগের ক্ষেত্রে বিধি দ্বারা নির্ধারিত ফরমে রেজিষ্টার চিকিৎসক কর্তৃক প্রদত্ত সক্ষমতা প্রত্যয়নপত্র মালিকের হেফাজতে থাকবে এবং কাজে নিয়োজিত থাকাকালে উক্ত প্রত্যয়নপত্রের উল্লেখ সম্বলিত একটি টোকেন বহন করবে এবং নিয়ম অনুযায়ী সকল সুবিধা প্রদান করবে এ ছাড়াও ধর্ম, বর্ণ, লিঙ্গ,গোত্র, জাতীয়তা, বয়স ইত্যাদি বৈষম্যমূলক বিষয়সমূহ সম্পূর্ণ অনুপস্থিত রেখে সকলকে সমান সুযোগ-সুবিধা প্রদান করা হয়। এছাড়া ও এ ধরনের শ্রমিক নিয়োগ হলে তাদের জন্য বিশেষ প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়। যেমন-কর্মঘন্টা, স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা, কর্মপরিবেশ, উৎপাদনশীলতাসহ সকল আইনানুগ বিষয়সমূহ।
দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিবর্গের কাজ (Responsibilities of Assigned Persons)ঃ
প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা/ব্যবস্থাপনা পরিচালকঃ প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা/ব্যবস্থাপনা পরিচালক হচ্ছেন অত্র নীতিমালা অনুমোদনকারী।
প্রশাসন, এইচ আর এন্ড কমপ্লায়েন্স প্রধানঃ প্রশাসন, এইচ আর এন্ড কমপ্লায়েন্স প্রধান নিম্মোক্ত ব্যাক্তিগণের মাধ্যমে এই নীতিমালা বাস্তবায়ন করবেন।
ব্যবস্থাপক (এইচ আর)ঃ অত্র নীতিমালা অনুসরণ করে ব্যবস্থাপক নিম্মোক্ত ব্যাক্তিগণের মাধ্যমে নীতিমালা বাস্তবায়ন করতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিবেন এবং প্রশাসন, এইচ আর এন্ড কমপ্লায়েন্স প্রধানকে অবগত করবেন।
সংশ্লিষ্ট বিভাগঃ অত্র নীতিমালা অনুসরণ করে শ্রমিকদের কাজের মান যাচাই করবেন এবং মজুরী নির্ধারণ করবেন।
বিভাগীয় প্রধানঃ অত্র নীতিমালা অনুসরণ করে শ্রমিকদের কাজের তদারকি করবেন।
মানব সম্পদ ও প্রশাসনিক কর্মকর্তাঃ অত্র নীতিমালা অনুসরণ করে কারখানার সকলকে এই বিষয়ে সচেতন করার জন্য নিয়োগ নীতিমালা” নোটিশ বোর্ডে টানিয়ে দিবেন এবং নিয়োগ নীতিমালা অনুসরণ করা হচ্ছে কি না তা নিশ্চিত করার জন্য মানবসম্পদ, কমপ্লায়েন্স এবং কল্যাণ কর্মকর্তাগণ সদা সজাগ থাকবেন।
কল্যাণ কর্মকর্তাঃ অত্র নীতিমালা অনুসরণ করে কারখানার সকলকে এই বিষয়ে সচেতন করার জন্য নিয়োগ নীতিমালা” সম্পর্কে সকলকে প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ প্রদান করবেন এবং কোথা ও এর ব্যতিক্রম পরিলক্ষিত হলে কর্তৃপক্ষের সহায়তায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিবেন।
ডাক্তারঃ অত্র নীতিমালা অনুসরণ করে নিয়োগের পূর্বে সকলকে শারিরীক সক্ষমতায় যাচাইসহ প্রাপ্ত বয়স্ক কি না তা নিশ্চিত করবেন।
সেবিকা/মেডিকেল সহকারীঃ অত্র নীতিমালা অনুসরণ করে নিয়োগ সংক্রান্ত যাবতীয় কাজে ডাক্তারকে সহযোগীতা করবেন।
নীতিমালা পরিপন্থি কোন ঘটনা যদি ঘটে তবে তা নিম্নলিখিত উপায়ে তদন্ত সাপেক্ষে সমাধান করবেন।
অভিযোগ (Complain)ঃ ________________________তে কর্মরত যে কোন কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শ্রমিকের বিরুদ্ধে” নিয়োগ” নীতিমালার পরিপন্থী কোন অভিযোগ পাওয়া গেলে দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিগণ তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারবেন।
তদন্ত (Investigation)ঃ এ ধরনের কোন অভিযোগ পাওয়া গেলে তাৎক্ষণিকভাবে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
নথিপত্র সংরক্ষণ (Documentation)ঃ এ সংক্রান্ত সমুদয় নথিপত্রাদি মানব সম্পদ বিভাগে সংরক্ষণ করা হবে এবং পরবর্তী যেকোন সময়ে তা যাচাই করার জন্য সংরক্ষিত থাকবে।
শাস্তিমূলক ব্যবস্থাসমুহ (Sanctions)ঃ এই নীতিমালা পরিপন্থি কোন কাজে কেহ লিপ্ত হলে তার বিরুদ্ধে প্রচলিত আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সরাসরি পর্যবেক্ষণ (Directly Monitoring)ঃ কল্যাণ কর্মকর্তা, মানবসম্পদ কর্মকর্তা, ব্যবস্থাপক (মানবসম্পদ ও কমপ্লায়েন্স), প্রশাসন, এইচ আর এন্ড কমপ্লায়েন্স প্রধান।
প্রশিক্ষণ ও নথিবদ্ধকরণ (Training & Documentation)ঃ
দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তি কর্মক্ষেত্রে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে শ্রমিক কর্মচারীগণকে নিয়োগ নীতিমালা সম্পর্কে অবহিত করবেন, শ্রমিকদের মৌলিক মানবধিকার নিশ্চিত করার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিবেন, কর্মক্ষেত্রে এর প্রয়োগের দিকনির্দেশনা দিবেন, এ সংক্রান্ত সকল দলিলাদি (Documents) সমুদয় নথিপত্র মানব সম্পদ বিভাগে সংরক্ষণ করা হবে এবং পরবর্তী যে কোন সময়ে তা যাচাই করার জন্য সংরক্ষিত থাকবে।
দলিলাদী সংরক্ষণ পদ্ধতি (Documents Keeping Procedure) ঃ
কর্মী নিয়োগের ক্ষেত্রে অবশ্যই একজন চুড়ান্ত নিয়োগপ্রাপ্ত এবং দায়িত্বপ্রাপ্ত দক্ষ ও মেধাবী মানব সম্পদ ব্যবস্থাপক কর্তৃক কারখানা ভিত্তিক নিয়োগ কমিটি এবং একটি কেন্দ্রীয় নিয়োগ কমিটির পরিচালনায় নিয়োগ সংক্রান্ত যাবতীয় কাজ সম্পূর্ণ করা হবে। প্রত্যেকের নিয়োগের পূর্বে তাহার জন্ম সনদ/জাতীয় পরিচয় পত্র, ইউনিয়ন পরিষদ কর্তৃক আচরণগত/চারিত্রিক সনদ, সদ্যতোলা ছবি, শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ এবং প্রত্যেকের নিয়োগের পরে কারখানার মেডিকেল অফিসার কর্তৃক বয়স নিরূপণপত্র, নিয়োগপত্র, কারখানা পরিচয়পত্র প্রদান করা সহ সমূদয় দলিলাদি ব্যক্তিগত নথিপত্রে সংরক্ষণ করা এবং নিয়োগকৃত ব্যক্তির স্বাক্ষরসহ রেজিষ্টার সংরক্ষণ করা।
নীতিমালা বাস্তবায়ন ও সচেতনতা বৃদ্ধি (Policy Implementation & Awareness Create)ঃ
ক) কল্যাণ কর্মকর্তা এই নীতিমালা সম্পর্কে সকলের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টি করার জন্য ইহা নোটিশ বোর্ডে টানিয়ে দিবেন।
খ) কারখানার অবস্থিত নিয়োগ কমিটির সদস্যগণ মানব সম্পদ কর্মকর্তা, বিভাগীয় প্রধান, ডাক্তার, সেবিকা, কল্যাণ কর্মকর্তা, নিরাপত্তা বিভাগের সদস্যগণকে নিয়োগ নীতিমালা সম্পর্কে পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।
গ) পি.এ সিষ্টেমের মাধ্যমে নিয়মিত সকলকে নিয়োগ নীতিমালা সম্পর্কে অবগত করবেন।
ঘ) এই নীতিমালা যথাযথভাবে পালন করা হচ্ছে কিনা তা নিশ্চিত করতে প্রতি মাসেই প্রশাসন, এইচ আর এন্ড কমপ্লায়েন্স প্রধান কর্তৃক মনোনীত প্রতিনিধি কারখানা পরিদর্শন করবেন ও রিপোর্ট পেশ করবেন।
ফলাবর্তন ও নিয়ন্ত্রণ (Feed Back & Control)ঃ
ক) এই নীতিমালা যথাযথভাবে বাস্তবায়িত হচ্ছে কিনা তা নিশ্চিত করতে একটি চেকলিস্ট তৈরী করা হয়েছে। কারখানার মানবসম্পদ ও কল্যান কর্মকর্তা নীতিমালার সাথে সংশ্লিস্ট চেকলিস্ট অনুযায়ী ফলাবর্তন প্রতিবেদন সংরক্ষণ করবেন।
খ) এই নীতিমালা যথাযথভাবে পালন করা হচ্ছে কিনা তা নিশ্চিত করতে প্রতি মাসেই প্রশাসন, এইচ আর এন্ড কমপ্লায়েন্স প্রধান কর্তৃক মনোনীত প্রতিনিধি কারখানা পরিদর্শন করবেন ও উক্ত চেকলিস্ট থেকে ফিডব্যাক নিবেন এবং রিপোর্ট পেশ করবেন।
গ) অত্র নীতিমালার প্রয়োগ ও বাস্তবায়নের মাধ্যমে কাঙ্খিত লক্ষ্যমাত্রার কতটুকু অর্জিত হয়েছে সে ব্যপারে মূল্যায়নের মাধ্যমে যাচাই করে দেখতে হবে লক্ষ্য কতটা অর্জিত হয়েছে।
উপসংহার (Conclusion)ঃ_______________বাংলাদেশের তৈরি পোষাক রপ্তানীর জন্য একটি বিখ্যাত নাম, যাহা বলা যায় বাংলাদেশ এবং আন্তর্জাতিকভাবে পরিচিত একটি ইৎধহফ হিসাবে পরিচিত। ________________ সুনাম ও খ্যাতিকে সর্বদা বজায় রাখার স্বার্থে অত্র গ্রুপের মাননীয় ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তাহার নির্দেশনার কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারীগণ নিরলসভাবে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে, কর্তৃপক্ষ আশা করে নিয়োগ, নির্বাচন ও ডিসকনটিনিয়শন (Discontinuation) কার্যক্রমের সাথে সম্পৃক্ত সকল কর্মকর্তাগণ যথাযথভাবে সকল বিষয়াদি সঠিকভাবে সম্পাদন করবেন।